পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
দুষ্কৃতীরাজ
নিয়ে রাজ্যকে
চিঠি রাজ্যপালের |
জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, হলদিয়া: হলদিয়ায় দুষ্কৃতী তাণ্ডব নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণনও। এই বন্দর শহরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজ্য সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে তা জানতে চাইল রাজভবনের সচিবালয়। গত কয়েক মাসে বিরোধীরা রাজ্যপালের কাছে একাধিক বার অভিযোগ জানিয়েছেন হলদিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে। তাঁদের অভিযোগ, হলদিয়ায় তৃণমূলের বাধায় তাঁরা কোনও কর্মসূচিই নিতে পারছেন না। |
|
১০ বছর ধরে উঠোনে শিকল বন্দি রবিন |
আনন্দ মণ্ডল, তমলুক: জন্ম থেকেই রুগণ্ ছেলেটি ঠিক মতো কথা বলতে পারত না। যত বড় হয়েছে মানসিক জড়ত্ব ততই বেড়েছে। মাঝে-মধ্যে নজর এড়িয়ে পালিয়ে যেত আশপাশের গ্রামে। খোঁজাখুঁজি করে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসতে কালঘাম ছুটত বাড়ির লোকজনের। বাগে রাখতে তাই বছর দশেক আগে পায়ে শিকল পরিয়েছিলেন বাড়ির লোকেরা। তারপর থেকেই বাড়ির উঠোনে শিকল বন্দি ৩১ বছরের রবিন ডোগরা। পূর্ব মেদিনীপুরের মেচেদার শান্তিপুর গ্রামে হলদিয়াগামী রাজ্য সড়কের ধারে তাঁর বাড়ি। |
|
|
আড়াই মাসেও হয়নি নয়া প্রশাসনিক কমিটি |
|
একশো দিনের কাজ গড়ে
তিরিশেই আটকে পশ্চিমে |
|
বিএডের
ফি বৃদ্ধি
নিয়ে
ফের জটিলতা |
সমবায় ভোটে
মনোনয়নে
বাধা বামেদের |
|
|
|
অনাস্থা বৈঠক ডাকার দাবিতে হলদিয়ায় তৃণমূলের বিক্ষোভ |
|
টুকরো খবর |
|
|
এগরা শহরের দিঘা মোড় থেকে কুদি-দোবাঁধি পর্যন্ত এমনই বেহাল রাস্তা। ছবি: কৌশিক মিশ্র। |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
ঐতিহ্যের ঘেরাটোপ টেনে
রাষ্ট্রপতি এড়ালেন রাজনীতি |
|
সুমন ঘোষ, মেদিনীপুর: চোখে স্পষ্ট উচ্ছাস। হাসিতে হাল্কা শ্লাঘা। হবে না! খানিক আগেই যে
স্বয়ং রাষ্ট্রপতি জানিয়ে দিয়েছেন: ‘‘অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের থেকে এই বিদ্যালয়ের একটা পার্থক্য আছে।’’
তবে সে গর্ববোধ অন্যায্য কিছু নয়। মেদিনীপুর কলেজিয়েট (বালক) স্কুল বাস্তবিকই ঐতিহ্যে আলাদা।
এই স্কুলের ছাত্র ছিলেন সাহিত্য-সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, তাঁর দাদা সঞ্জীবচন্দ্র, সাহিত্যিক
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু, হেমচন্দ্র কানুনগো, অনাথবন্ধু পাঁজা-সহ আরও অনেক গুণীজন। |
|
অনুষ্ঠানের খরচ ৬ লক্ষ, প্রাক্তনীদের উদ্যোগেই কাটল সঙ্কট |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: রাষ্ট্রপতি আসছেন। অনুষ্ঠান হবে। কিন্তু খরচ আসবে কোত্থেকে? একটা সময় দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুল কর্তৃপক্ষ। খরচও কম নয়, অন্তত ৬ লক্ষ টাকা। স্কুলভবন রং করা থেকে মঞ্চ বাঁধা, সাউন্ড বক্স লাগানো, অতিথিদের টিফিনের ব্যবস্থা আয়োজন নেহাত কম নয়। স্কুলের কোনও তহবিলে এত অর্থ নেই যা দিয়ে খরচ চালিয়ে নেওয়া যাবে। জেলা প্রশাসনের তরফে অর্থসাহায্য মিলবে না। |
|
|
প্রতারণা, ধৃত যুবকের ফের পুলিশ হেফাজত |
|
|
প্রতিকার নেই। মেদিনীপুরের বক্সিবাজারের দক্ষিণ পাড়ায় জলের পাইপলাইন ফেটে গিয়েছে
প্রায় এক মাস।
মেরামতের তোড়জোরই শুরু হয়নি। জলের তোড়ে রাস্তায় তৈরি হয়েছে গর্ত। ছবি: কিংশুক আইচ। |
|
|