লগ্নি সংস্থাদের দৌরাত্ম্য জানা ছিল বহু আগেই |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: পয়লা বৈশাখের আগে রাজ্যে লগ্নি সংস্থাগুলির কাজকর্ম নিয়ে তাঁর কিছু জানা ছিল না বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ গত কয়েক দিন ধরেই অন্য কথা বলছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, সেবি, আয়কর দফতর বা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারা জানাচ্ছিল, এই সব লগ্নি সংস্থা সম্পর্কে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরকে দফায় দফায় অবহিত করা হয়েছে। এ বার রাজ্য সরকার নিজেই হাইকোর্টে দাখিল করা হলফনামায় জানিয়ে দিল, রাজ্যে লগ্নি সংস্থার রমরমার বিষয়টি ২০১১ সালের মে মাসেই (অর্থাৎ তৃণমূল ক্ষমতায় আসার ঠিক পরে) জানতে পেরেছিল তারা। |
|
ভাবমূর্তি নিয়ে আপস নয়, দলকে স্পষ্ট বার্তা মমতার |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: ২৪ ঘণ্টা আগেই শ্যামবাজারের সভায় হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। শুক্রবার ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে তৃণমূলের সাধারণ পরিষদের সভায় দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্নে আরও কড়া দাওয়াই দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে নানা স্তরের নেতাদের মমতা স্পষ্ট জানালেন, মানুষের কাছে দলের ভাবমূর্তি সব সময়ে স্বচ্ছ রাখতে হবে। দলীয় পতাকার অসম্মান কোনও অবস্থাতেই বরদাস্ত করা হবে না। |
|
|
লগ্নি সংস্থা নিয়ে
পরপর চিঠি, সাড়াই
দেয়নি রাজ্য |
সুরবেক বিশ্বাস, কলকাতা: একটি-দু’টি নয়, সাত মাসের ব্যবধানে পরপর চারটি চিঠি এসেছিল দিল্লি থেকে। লগ্নি সংস্থাগুলির বেআইনি কার্যকলাপের বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে চিঠি দিয়েছিল রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতরকে, যে দফতরের দায়িত্ব খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে।
প্রথম চিঠিতেই দ্রুত জবাব দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু সে চিঠির কোন জবাবই দেয়নি রাজ্য! পরের তিনটি চিঠিরও না! |
|
|
|
সরকার পাল্টা জড়াল গৌতমের পরিবারকে |
|
সারদা-কাণ্ডে
ক্ষতিপূরণের দাবি অসীমের |
|
|
|
লগ্নি সংস্থার
দুর্নীতির
চাপ,
আত্মঘাতী আরও দুই |
|
বোঝা চাই গ্রামের
মানুষ কাকে, কেন
ভরসা করেন |
|
|
রাজ্যে ১৫ পাক বন্দিরও বাড়ানো হল নিরাপত্তা |
|
|
রাজ্য সরকারের দ্বিতীয়
বর্ষপূর্তি, জঙ্গলমহলের
মেলা মেদিনীপুরে |
|
মেলা চলছে, ভোটের টাকা নেই |
|
|