সিঙ্গুরের ছায়াতেই প্রশ্নের মুখে রাজ্যের লগ্নি-ভবিষ্যৎ |
|
রঞ্জন সেনগুপ্ত, কলকাতা: সরকার জল-জমি-কয়লার বন্দোবস্ত করে না দিলে রাজ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ার পথে তারা হাঁটবে না বলে প্রথম দিনেই জানিয়ে দিয়েছে লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো (এলঅ্যান্ডটি)। ফলে সলতে পাকানোর আগেই এই প্রকল্পের প্রদীপ নেভার বন্দোবস্ত হয়ে গেল বলে আশঙ্কা রাজ্য প্রশাসনের একটা বড় অংশের। তাদের বক্তব্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের নতুন জমি নীতির প্রথম বলি যদি হয় কাটোয়ার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, তা হলে দ্বিতীয়টি এলঅ্যান্ডটি-র বিদ্যুৎ কেন্দ্র। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ হল, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীকে নিখরচায় বই দিতে হবে। পাশাপাশি পাঠ্যক্রম কমিটির সুপারিশ, ওই পর্যন্ত সব পাঠ্যবইয়ের বিষয়বস্তুও তৈরি করে দিক মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, যাতে রাজ্য জুড়ে যে কোনও একটি শ্রেণির সব পড়ুয়ার পাঠ্যবই একই হয়। তবে ২০১৩-র আগে যে রাজ্য সরকার এই ব্যবস্থায় যাচ্ছে না, বৃহস্পতিবার প্রকাশকদের বিভিন্ন সংগঠনকে ডেকে সে কথা জানিয়ে দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। |
হাতে সময় এক বছর,
তবু অনড় প্রকাশকরা |
|
জমি বিলে স্বাক্ষর
করলেন রাজ্যপাল |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: প্রস্তাবিত জমি বিলে সই করেছেন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন। বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতায় ফিরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজ্যপাল জমি বিলে সই করেছেন বলে সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে। রাজ্যপাল বিলে সই করার পরে আজ, শুক্রবার বিধানসভার চলতি অধিবেশনেই জমি বিল পেশ করা হবে কিনা তা নিয়ে প্রত্যাশিতভাবেই জল্পনা শুরু হয়েছে সরকারি মহলে। কারণ, প্রস্তাবিত জমি বিলে রাজ্যপালের সই প্রয়োজন ছিল। |
|
|
|
|
বিহার ও ঝাড়খণ্ডের
সঙ্গে শীতের পাল্লা বাংলার |
|
একসঙ্গে সব সমবায়ে নির্বাচন
সারতে রাজ্যে পৃথক কমিশন |
পুলিশ দিয়ে রাজনৈতিক
প্রচারের অভিযোগ |
|
অর্থসঙ্কট, তবু সেচকরের হার বাড়াবে না রাজ্য |
|
টুকরো খবর |
|
|