ছোটবেলার ইতিহাস বইয়ের যে ছবি ও শব্দগুলো মনে চিরস্থায়ী ছাপ ফেলে দেয় সেই তালিকায় কী কী থাকতে পারে? থাকবে তো অনেক কিছুই, মায়া-মেসোপটেমিয়া থেকে হরপ্পা সভ্যতা, আরও কত কী। কিন্তু, গ্রিসের পার্থেনন, হেরোডিয়ন থিয়েটার; মিশরের নীল নদ, পিরামিড, ফারাও; চিনের প্রাচীর— তালিকা বড় হোক বা ছোট, এই নামগুলো সেখানে থাকবেই। কবেকার নষ্ট হয়ে যাওয়া সভ্যতার কিছু কিছু অংশ আজও বড় যত্নে সংরক্ষিত আছে এ বিশ্বেরই নানা প্রান্তে। সেই সময়ের সাক্ষী যেন এই ‘ইতিহাস’-এর খণ্ডগুলি। আধুনিকতার নানা উপঢৌকনের পাশাপাশি ঐতিহাসিক এই ‘সাক্ষী’গুলিও এই বিশ্বের অমূল্য সম্পদ। তেমনই কিছু ঐশ্বর্যের সন্ধান নিয়ে— ‘সাক্ষী যখন ইতিহাস’। সঙ্গে রঙিন উত্তরবঙ্গের ছবি নিয়ে ‘ফোটোশপ’।
গ্রিসকে পাশ্চাত্য সভ্যতার জন্মভূমি বলা হয়। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে গণতন্ত্রের জন্ম আথেন্সেই। জনগণের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই সেখানে রাজ্য চালাতেন। নির্বাচনে যাঁরা অংশ নিতেন না, শাস্তি স্বরূপ তাদের মুখে লাল রং মাখিয়ে দেওয়া হত! এই যুগে অনেক দার্শনিকও জন্মেছিলেন গ্রিসে। স্থাপত্যশৈলিরও সে এক সুবর্ণ-সময়। গ্রিক সভ্যতার নিদর্শন দেখে আসলেন সুভাষ সরকার।বিস্তারিত...
মিশরের সর্বপ্রধান দ্রষ্টব্য পিরামিড ও মমি। তার পরেই ফারাওদের ঐতিহাসিক কীর্তি। নীল নদের দু’ধারে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে কায়রো ও গিজা। সেখানকার মরুভূমির বালির মধ্যে জেগে আছে অনেক পিরামিড। যদিও তাদের মধ্যে তিনটিই প্রধান। প্রথম পিরামিডটি চতুর্থ সাম্রাজ্যের ফারাও খুফুর। কায়রো মিউজিয়ামে রয়েছে তুতান খামিনের গ্যালারি। ফারাওদের দেশ ঘুরে এলেন হিমালয় নির্ঝর দাস। বিস্তারিত...
২২০-২০৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে চিনের প্রাচীর তৈরি করেন চিনের সম্রাট কিন সি হুয়াং। তবে এখন যে প্রাচীর দেখা যায়, সেটি তৈরি হয় মিং সাম্রাজ্যের সময়ে। যাযাবরদের আক্রমণ থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্যই এই প্রাচীর তৈরি করা হয়। পাথর, ইঁট, কাঠ, মাটি আর অন্য সব
প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে তৈরি হওয়া এই প্রাচীর পুব থেকে পশ্চিমে চলে গিয়েছে। চিন ঘুরে কলম ধরলেন নূপুর বাগচী। বিস্তারিত...
বাঙালির মুরগির মাংস, ভিনদেশি প্রভাবে যার বিভিন্ন পদ-ই হয়ে ওঠে এখন চিকেন-পদ, লোভনীয় সেই মাংসের ভিন্ন রকম রেসিপিতে জমে উঠুক আপনার রান্নাঘর। ঘোর বর্ষায় বৃষ্টির মতোই এ বার মাছের আকাল। তবু বর্ষায় স্বাদবদল ঘটুক জিভে জল আনা মাছেদের বিভিন্ন পদে। সঙ্গে অন্য রকমের বিভিন্ন খবর নিয়ে সংবাদের হাওয়াবদল।
‘হাওয়াবদল’ আপনার কেমন লাগছে? লেখা, ছবি ও অন্যান্য বিষয়ে আপনার মতামত জানান নীচের ঠিকানায়: হাওয়াবদল আনন্দবাজার পত্রিকা,
ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট
কলকাতা ৭০০০০১
ই-মেল করুনhaoabadal@abp.inঅথবাhaoabadal@gmail.com