পুজোর কলকাতার একটা রং আছে। রংটা ঝলমলে সোনালি। রোদের রং। উচ্ছ্বলতার রং। আলোর রং। দুগ্গা ঠাকুরের পরনের সাজ আর মাথার মুকুটের রং। আনন্দের রং।
পুজোর কলকাতার একটা গন্ধ আছে। ধূপের গন্ধ। ধুনোর গন্ধ। ভোগ রান্নার গন্ধ। কর্পূরের গন্ধ। ফুলের গন্ধ। শরতের গন্ধ।
দূর অতীতেও কি ছিল সেই রং? সেই গন্ধ? অথবা মাসখানেক আগে? কী ছিল? কেমন ছিল?
কেমন ছিল আগের কলকাতার পুজো? কেমন ছিল মাসখানেক আগে পুজোর প্রস্তুতি? অথবা কেমন ভাবে এক আশ্চর্য গুটি গুটি পায়ে প্রবাসীদের কাছাকাছি এগিয়ে আসে বিদেশের পুজো? কী ভাবে কলকাতা থেকে অনেক দূরে মায়ের সঙ্গে দেখা হয় বিদেশবাসীদের?
কলকাতার কোন বনেদি বাড়িতে পুজোর দিনগুলোয় বছরের পর বছর ধরে হয়ে আসছে নির্দিষ্ট কিছু পদ? এ বছর, গত বছর, তার আগের বছর অথবা তার, তার, তারও আগের বছর? কোন সাধারণ এক বাড়িতে নিষ্ঠাভরে পুজো হয়ে আসছে বছরের পর বছর? পুঁচকে ঠাকুর, সামান্য আয়োজন৷ কিন্তু ভক্তিতে কারও থেকে কম নয়৷
কেমন ছিল পুরনো অথবা তত পুরনো নয় কলকাতার পুজো?
বিশিষ্টজনেরা খুলে বসছেন পুজোর কলকাতা তাঁদের স্মৃতিসত্ত্বার ঝাঁপি৷
পড়ছেন আপনারা৷ কল-ই-কাতা’য়৷
সক্কলের পুজো শুভ হোক৷ ভাল হোক৷ খুশি থাকুন৷ সুখী থাকুন৷
ছোটবেলার স্কুল ছুটি, কৈশোরের রাতজাগা, যৌবনের সদ্য ভালবাসা... দুর্গাপুজোর সঙ্গে যেন সেই সব দিনগুলি পরতে পরতে জড়িয়ে আছে।
অনেক দিন
পেরিয়ে গেলেও তার স্মৃতি এখনও ঠোঁটের কোণায় এঁকে দেয় হাল্কা হাসি। পুজোর শহর, সেই কলকাতা নিয়ে আপনাদেরই কলমে...
আপনার মনে শহর কলকাতা ঠিক কেমন ভাবে জড়িয়ে আছে? শৈশব থেকে কৈশোর,
তার পর
থেকে
আজ
পর্যন্ত চেতনে-মননে
মিশে
যাওয়া
মন্দ-ভালর সাক্ষী এই তিলোত্তমা নগরীকে নিয়ে আপনার অনুভূতির
কথা
এক হাজার শব্দের মধ্যে
লিখে পাঠান
নীচের ঠিকানায়। সঙ্গে আপনার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, ছবি-সহ। মনোনীত লেখা প্রকাশিত হবে এই বিভাগে। ‘কলeকাতা’
আনন্দবাজার পত্রিকা, ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট, কলকাতা ৭০০০০১
ই-মেল করুন kolekata@abp.in
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.