পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
বেঁচেও ‘মৃত’ অশীতিপর, বন্ধ বার্ধক্য ভাতা |
|
সুব্রত গুহ, কাঁথি: ভোটার কার্ড আছে। চলতি বছরের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটও দিয়েছেন। তবুও নাকি তিনি ‘মৃত’। কাঁথি-৩ ব্লকের দুরমুঠ গ্রাম পঞ্চায়েতের সমীক্ষায় ‘মৃত’ দেখানোয় বেতালিয়া গ্রামের বছর বিরাশির নটেন্দ্র কামিলা আর বাধর্ক্যভাতা পান না। ভাতা চালু করার জন্য এই বয়সে নটেন্দ্রবাবু প্রতিদিন পঞ্চায়েত অফিস থেকে ব্লক অফিসে
দৌড়ঝাঁপ করছেন। প্রায় দেড় বছর কেটে গেল ছোটাছুটিতেই। ভাতা চালু হয়নি আর। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, তমলুক: বন্যা কবলিত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির মতো ঝঞ্ঝাট কিছুতে নেই। কখনও অভিযোগ ওঠে পক্ষপাতিত্বের, কখনও অনিয়মের। এই টানাপোড়েনে অধিকাংশ সময়ই তালিকা তৈরির কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ত্রাণ বিলি বহু দূর। এই প্রেক্ষিতে ত্রাণ বিলির কাজ দ্রুত ও মসৃন করতে সম্প্রতি ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির নিয়মে রাজ্য সরকার কিছু রদবদল করেছে। |
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা
তৈরিতে নতুন নিয়ম, বিতর্ক |
|
সিপিএম কার্যালয় দখলমুক্ত
করলেন তৃণমূলের নেতা |
|
|
পাকা ধান জমিতে জল, ক্ষোভ |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
সরকারি সম্পত্তির
হিসেব জিপিএস-এ |
সুমন ঘোষ, মেদিনীপুর: জেলায় কতগুলি শিশুশিক্ষা কেন্দ্র রয়েছে? অঙ্গনওয়াড়ির সংখ্যাই বা কত? কোন কেন্দ্র কোন ব্লকের কোন গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় অবস্থিত? সেখানে বিদ্যুৎ, পানীয় জলের সুবিধে রয়েছে কি? এই সব তথ্যই এ বার নথিভুক্ত হচ্ছে জিপিএস (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) পদ্ধতির মাধ্যমে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় শিশুশিক্ষা কেন্দ্র, মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্র সংক্রান্ত নানা তথ্য ইতিমধ্যে জিপিএসে নথিভুক্ত হয়েছে। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: জেলার এক হাজার অঙ্গনওয়াড়িতে খোলা আকাশের নীচে ক্লাস চলে। বিদ্যুৎ রয়েছে সামান্য কয়েকটি কেন্দ্রে। ফলে গ্রীষ্মকালে শিশুদের কষ্ট হয়। কোথাও স্কুলে রান্নাঘর নেই, আবার কোথাও শৌচাগার নেই। জেলার বেশিরভাগ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রই এমন নানা সমস্যায় জর্জরিত। |
মডেল অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র
গড়ে পরিকাঠামোর উন্নয়ন |
|
পার্কের এক কোণে
অচল ‘বোট’ |
|
|
জামিন চার রেল আধিকারিকের |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|