পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
২০ টাকায় জ্যোতি আলু বাজারে
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি মূল্যে আলু বিক্রি হচ্ছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন বাজারে। খোদ জেলা সদর তমলুক শহরের বড়বাজারে জ্যোতি আলু সরকার নির্ধারিত ১৩ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১৬-১৭ টাকা কেজি দরে। আর চন্দ্রমুখী আলু ১৫ টাকার পরিবর্তে ১৮-২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এগরা, কাঁথিতে জ্যোতি আলুই বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। অথচ বেশি দামে আলু বিক্রির অভিযোগ মানতে নারাজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশ। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, ঝাড়গ্রাম: “হ্যালো, আমি বাবু বলছি। বৌদির রেশন কার্ড হয়েছে?” ফোনের অপর প্রান্তে পেশায় শিক্ষক যুবাটি রীতিমতো হতবাক। সাত সকালে এ আবার কী বিটকেল প্রশ্ন! যিনি ফোন করেছেন তিনি ঝাড়গ্রাম পুরশহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থী সৌমেন মাহাতো। এলাকায় অবশ্য ‘বাবু’ নামেই তাঁর পরিচিতি বেশি। কুশল বিনিময় করে সৌমেন তাঁর ভোটারদের জানাচ্ছেন, ‘যে কোনও সমস্যা হলে আমি আছি।’ বাড়ি-বাড়ি প্রচারে গিয়েও সৌমেন যেন ‘মুস্কিল আসান বনমালী’। |
অনুন্নয়নের অস্বস্তি
ঢাকতে কৌশলে প্রচার
|
|
বন্যায় চাষের ক্ষতিপূরণ
দেবে কেন্দ্র |
|
|
|
বিপিএল পরিবারে ডাকাতি,
টাকা না পেয়ে গলায় কোপ |
|
চাঁদা চেয়ে আটক
এসডিও-র গাড়ি |
|
|
যুবকের মৃত্যু ঘিরে খণ্ডযুদ্ধ |
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
সরকারি দামে আলুর আকাল বাজারে |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: হিমঘরে পর্যাপ্ত আলু রয়েছে। তবু বাজারে আলুর দেখা নেই। অন্তত সরকারি দামে নেই।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জেলা জুড়ে এই ছবি। আলু কিনতে হলে ফিসফিস করে দোকানিকে বলতে হচ্ছে। তিনি ব্যাগ নিয়ে চলে যাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর ব্যাগে আলু ভরে ক্রেতার হাতে ধরিয়ে দিচ্ছেন। তবে সরকার নির্ধারিত ১৩ টাকা দরে নয়। কেজি প্রতি ১৫-১৬ টাকায়। কোথাও আর বেশি দামে। |
|
প্রচারে ‘হট-কেক’ কবিতা কার্ড |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: কারও লিফলেটে লেখা, ‘ছিলাম-আছি-থাকব, সব কথাই রাখব।’ কেউ লিখেছেন, ‘বিগত দিনে না কাজের জন্য দুঃখ পুষবেন না, আর জেনে বুঝে অবুঝ হয়ে মনকে দুষবেন না।’ কারও কার্ডে আবার আহ্বান, ‘নতুন সকাল আনতে দিন। পরিবর্তনের ডাক দিন।’ পুরভোটের মুখে এমনই সব লিফলেট, কার্ড পৌঁছে যাচ্ছে ভোটারদের বাড়িতে বাড়ি। সঙ্গে ভোটপ্রার্থীদের আবেদন, ‘কাজ করার সুযোগ দিন।’ একটা সময় রং-তুলিতে লেখা পোস্টারই ছিল প্রচারের মাধ্যম। |
|
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|
|
|