‘ভূশণ্ডির’ মাঠে উধাও ক্রিকেটের ভগবান |
|
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, লাহলি: রোহতাক বাজার থেকে ডান দিকের যে রাস্তাটা নাক বরাবর চলে গিয়েছে, বঙ্গজ লোকজনের সেটাকে খুব অচেনা মনে হবে না।
স্বল্পপরিসর রাস্তার দু’ধারে যত দূর যায় ধু-ধু মাঠ, মাঝেমধ্যে কয়েকটা উল্টে থাকা ল্যাম্পপোস্ট, কালেভদ্রে মাটির দু-একটা বাড়ি, বিশাল জায়গা জুড়ে নাম-না-জানা কিছু সবুজের জঙ্গল, ঝিঁঝিঁ-র শশব্যস্ত ডাকাডাকি, পড়ন্ত বিকেলে কুয়াশার চাদর শীতের আগমনীতে বঙ্গদেশের প্রত্যন্ত গ্রামের যে দৃশ্যটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে, লাহলি-র সঙ্গে তার সাদৃশ্য প্রচুর। |
|
‘সচিনের আগ্রাসনটা সবার আগে শেখার’ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মাস্টার ব্লাস্টার-এর সঙ্গে ক্রিকেটজীবনের একটা বড় সময় ড্রেসিংরুমে কাটানোর অমূল্য অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁদের দু’জনের ঝুলিতেই। দু’বছর আগে ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ জয়ের পর দু’জনকেই দেখা গিয়েছিল সচিন তেন্ডুলকরকে কাঁধে নিয়ে ওয়াংখেড়ে প্রদক্ষিণ করতে। সেই দুই সদ্য প্রাক্তন সচিন-সতীর্থ গৌতম গম্ভীর এবং ইউসুফ পাঠান মনে করছেন, ভারতীয় দলে সদ্য ঢোকা ক্রিকেটার কিংবা আগামী দিনে যাঁরা দলে আসবেন তাঁরা ড্রেসিংরুমে সচিনের মূল্যবান উপদেশ পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন। |
|
|
অলৌকিক কাণ্ড ছাড়া আজ ম্যাচ হওয়া অসম্ভব |
|
প্রিয়দর্শিনী রক্ষিত, কটক: অটোচালক থেকে হোটেলের কর্মী, সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমী থেকে ওড়িশা ক্রিকেট সংস্থার কর্তা কটকবাসীর সমবেত মুখের ভাবটা কলকাতার ভীষণ চেনা। দিনকয়েক আগে যখন অকালবৃষ্টিতে দেবীর অকালবোধনের প্রায় বারোটা বাজতে বসেছিল, তখন কলকাতার রাস্তায় বেরনো মানেই তো এ রকম অসংখ্য মুখের সঙ্গে দেখা হয়ে যাওয়াটা রুটিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল!
বরাবাটি স্টেডিয়াম যে ক্রিকেট-বোধনের জন্য সাজছিল, অক্টোবরের অকালবৃষ্টিতে সেটা পণ্ড হয়ে গিয়েছে। |
|
শেষ দু’টো ম্যাচই ভারতের জেতা সম্ভব |
|
‘সচিনকে’ গাড়িতে
রেখে বুদ্ধ সার্কিটে
নামছে ফোর্স ইন্ডিয়া |
|
|
|
মেগা জুটিদের মহাযুদ্ধে
আজ অ্যাডভান্টেজ বার্সা |
|
এক নম্বরের সঙ্গে
টক্করে আজ ফালোপার
‘নতুন’ শুরু |
|
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|