আনন্দবাজার পত্রিকা - কলকাতার আরও খবর


৭ আষাঢ় ১৪২০ শনিবার ২২ জুন ২০১৩

জলাধার বাঁচাতে

কৌশিক ঘোষ: ভূগর্ভস্থ জলাধারের আশপাশে ও উপরের নির্মাণ থেকে ক্ষতি হতে পারে জলধারের কাঠামোর। এমনই আশঙ্কা কলকাতা পুরসভার। তাই এ ধরনের নির্মাণ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে পুরসভা। পুরসভা সূত্রের খবর, কলকাতায় ১৮টি ভূগর্ভস্থ জলাধার রয়েছে। পুরসভা সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি সমীক্ষাও করেছে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এর মধ্যে ১০টির উপরে পার্ক রয়েছে।

শিয়রে বিপদ

অবশেষে উদ্যোগ

কৌশিক ঘোষ: কেটে গিয়েছে চার বছর। এখনও শুরু হল না যাদবপুর থেকে প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের মুখ পর্যন্ত প্রস্তাবিত উড়ালপুলের কাজ। বছর চারেক আগে বামফ্রন্ট সরকারের আমলে এই উড়ালপুল তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছিল। নির্মাণের দায়িত্ব ছিল কেএমডিএ-র। কিন্তু অর্থ না মেলায় কাজ শুরু হয়নি।

দুর্ভোগ-সরণি

বাজারের জটে

প্রাণ হাতে পারাপার

জমা যন্ত্রণা

কাজল গুপ্ত: রাস্তার ধারে দীর্ঘ দিন জল জমে রয়েছে। ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। জন্মাচ্ছে মশা। এমনই অবস্থা ইএম বাইপাসের বেঙ্গল কেমিক্যাল স্টপ থেকে সল্টলেক পর্যন্ত ২০০ মিটার অংশের। অভিযোগ, মাঝেমধ্যে কিছু কাজ হলেও এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হচ্ছে না। কাছেই রয়েছে একটি শপিং মল এবং বেসরকারি হাসপাতাল।

ছবি বদলায় না

হাঁড়ির খবর	অঞ্জন-ব্যঞ্জন
ফিনফিনে চিনে আমোদ	পোস্তর পাতেখড়ি
ব্যাগ গুছিয়ে...
অচেনা ইতিহাসের পথে

সাত দিন যেমন

পরিষেবা

‘লাই-হারাওবা’-র দ্বিতীয় বার্ষিক অনুষ্ঠানে দেবলীনা কুমার, সুতপা তালুকদার, রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস
ও কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার। সম্প্রতি উত্তম মঞ্চে। ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য

সেতুতে ফাটল

সুপ্রিয় তরফদার: পাঁচমাথার মোড়। বাসের জন্য অপেক্ষায় যাত্রীরা। ওপরে সেতু। আর সেখান থেকেই অঝোরে
পড়ছে বৃষ্টির জল। কারণ সেতুর স্ল্যাবের জোড় মুখে ফাটল। এই অবস্থা হাওড়ার গুরুত্বপূর্ণ বঙ্কিম সেতুর।
প্রতি দিন এই সেতু দিয়ে কয়েক হাজার যান চলাচল করে। বিপদের আশঙ্কায় সাধারণ মানুষ।
আর সেতু থেকে অনবরত জল পড়ায় যথেষ্ট ক্ষতি হচ্ছে মহাত্মা গাঁধী রোডেরও।

পরিষেবা

কবিপ্রণামে ‘সপ্তসুর’। ছিলেন স্বপ্না ঘোষাল, হাওড়া বিবেকানন্দ ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক শোভন বেরা প্রমুখ।
সংস্থার ছাত্রছাত্রীরা পরিবেশন করে নৃত্যনাট্য ‘শাপমোচন’। সম্প্রতি হাওড়া শরৎ সদন (২)-এ। —নিজস্ব চিত্র

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.

Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.