না থেকেও সবার মুখে দিনভর মোদী অত্রি মিত্র ও স্বপন সরকার, পটনা: সশরীরে হাজির ছিলেন না। তবু ছিলেন। বিরোধী, শাসক দুই শিবিরেই! শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। কখনও নামে, কখনও নামহীন ভাবে। তিনি নমো। নরেন্দ্র মোদী। তাঁকে কেন্দ্র করেই বিজেপি-জেডিইউয়ের মধ্যে ভাঙনের শুরু। প্রথম থেকেই নরেন্দ্র মোদীকে জোটের নেতা হিসেবে মেনে নিতে নিজের আপত্তি জানিয়েছেন নীতীশ কুমার। এবং তা প্রকাশ্যে জানাতেও দ্বিধা করেননি। যা নিয়ে গত কয়েক বছরে বারবার বিব্রত হয়েছে বিজেপি। বন্ধুত্বে আগ্রহী কংগ্রেস আস্থা জোগাল ভোটে নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: বিহারে হারানোর কিছু ছিল না। ভাবনা ছিল জাতীয় রাজনীতির ময়দানে। তাই বিহার বিধানসভায় নীতীশ কুমারকে প্রচ্ছন্ন জোট -বার্তাই দিল কংগ্রেস। দলীয় হাইকম্যান্ড জানত, চার কংগ্রেস বিধায়কের সমর্থন ছাড়াও নীতীশ আস্থা ভোটে জিতবেন। তা সত্ত্বেও ওই চার জন ভোট দিলেন নীতীশের পক্ষেই। বন্ধুত্বের এই প্রস্তাবকে চূড়ান্ত জোট সম্পর্কের চেহারা দিতে এখন নীতীশের তরফেও প্রতিদান জরুরি বলে মনে করছেন সনিয়া ও রাহুল গাঁধী। সংসদের বাদল অধিবেশন আসন্ন। নীতীশ-বিজেপি দু’তরফেই খোলা রইল জোটের দরজা নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: আস্থা ভোটে বিরোধিতার বদলে সভাকক্ষ ত্যাগ করে নীতীশ কুমারকে পরোক্ষ সমর্থনের বার্তা দিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। নীতীশও আজ কংগ্রেসের সমর্থনে সরকার বাঁচালেও বিজেপি-র জন্য দরজা পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে চাইলেন না। এ বারের লোকসভা নির্বাচনে দিল্লির মসনদ দখল করতে হলে এনডিএ-র বিস্তারই যে একমাত্র মন্ত্র, দলের অন্দরে তা অনেক দিন ধরেই বলে আসছেন বিজেপি-র প্রবীণ নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী। নীতীশের সঙ্গে সমঝোতা করে কোনও ভাবে যাতে তাঁর সঙ্গে জোট টিকিয়ে রাখা যায়, সেই চেষ্টাও করে গিয়েছেন তিনি। নীতীশের বিরুদ্ধে ভোট নয়, মমতার বার্তা আডবাণীকে শিবু শর্ত মানলে সঙ্গী হবে কংগ্রেস কংগ্রেস ফের পাশে চায় ডিএমকে-কে বৃষ্টি কমতেই সামনে এল ভয়াবহ ধ্বংস-চিত্র কেদারে গিয়ে নিখোঁজ সস্ত্রীক কংগ্রেস নেতা ‘এই বিপদে না পড়লে জানতেই পারতাম না সেনা-ভাইরা কত মহান’ অম্বুবাচীর জন্য কামাখ্যায় প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে বাড়বে হানা, হুমকি দিল মাওবাদীরা টুকরো খবর যাঁর জন্মদিন তিনি দেশে নেই, কিন্তু অনুগামীদের ঘুম নেই। রাতে জেগে তাঁরা কেক কাটলেন, শুভেচ্ছা আর অভিনন্দনের বার্তা লেখা কাট-আউট আর পোস্টারে ভরিয়ে দিলেন রাজধানী দিল্লি! ৪৩ বছর পূর্ণ করে মঙ্গলবার ৪৪-এ পা দিলেন রাহুল গাঁধী। ঘনিষ্ঠ সূত্রে বলা হচ্ছে, তিনি দেশে নেই। বোন প্রিয়াঙ্কা বঢ়রা ও রবার্ট বঢ়রাকে নিয়ে ছুটি কাটাচ্ছেন বিলেতে। আর তাই তিনি মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত থাকতে পারেননি। কিন্তু রাহুল দেশে না থাকলে কী হবে, যুব কংগ্রেস ও ছাত্র কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা রাত থেকে মহা সমারোহে রাহুলের জন্মদিন পালন করলেন। ছবি: পিটিআই।