উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
বিচার চেয়ে জেলা সদরে পাড়ি দিল কামদুনি |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: ক্ষোভের স্ফূলিঙ্গ থেকে আগুনটা ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে। পাড়ার চৌহদ্দি আগেই পেরিয়েছে। মঙ্গলবার তা ছুঁয়ে ফেলল ২০ কিলোমিটার দূরের জেলা সদরও। কামদুনির বাসিন্দারা জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁরা এখানেও থামবেন না। কলেজ থেকে ফেরার পথে বেঘোরে ধর্ষিতা হয়ে প্রাণ হারানো মেয়েটার বিচার চাইতে প্রয়োজনে পৌঁছবেন মহাকরণের দরজায়। |
|
চেনা পথেই ভয়, মেয়ে পড়বে কী করে |
অরুণাক্ষ ভট্টাচার্য, কলকাতা: ভাবছি, এ বার মেয়ের পড়া বন্ধ করে বিয়ে দিয়ে দেব।
ভাবছেন না শুধু, স্পষ্ট বলছেনও এক উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থিনীর মা। দিন চার আগে বারাসতের কামদুনিতে তাঁদের পাশের বাড়ির মেয়েকে রাস্তার পাশে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে।“ঘটনার পর থেকে মেয়েটা দিন-রাত আমাকে জড়িয়ে শুয়ে থাকছে। চমকে চমকে উঠছে” বলছেন সীমা নামে উঁচু ক্লাসের ওই ছাত্রীর মা কাজল ঘোষ। |
|
|
|
|
বরুণ বিশ্বাস-হত্যা মামলায়
শুনানি বন্ধের আর্জি পেশ |
বহু আসনে মহিলা প্রার্থী
দিতে পারেনি কংগ্রেস |
|
|
রাস্তা খারাপ, সমস্যায় মানুষ |
|
টুকরো খবর |
|
|
ওরা কাজ করে...। বসিরহাটে তোলা নির্মল বসুর ছবি। |
|
হাওড়া-হুগলি |
মনোনয়ন তুলে নিলাম, এ বার
ঘরে থাকতে দাও আমাদের |
পীযূষ নন্দী, আরামবাগ: কেঁদে ভাসাচ্ছিলেন প্রৌঢ়া। বলছিলেন, “আমার তোমাদের কথা মতো কাজ করেছি। আমার ছেলে-সহ ৫ জন কংগ্রেস প্রার্থীই মনোনয়ন পত্র তুলে নিল। এ বার আমাদের ঘরে থিতু হওয়ার ব্যবস্থা কর। স্বামী-ছেলেরা যেন ঘরে থেকে চাষাবাদ করতে পারে। সংসারগুলো ভেসে যাচ্ছে।” |
|
প্রতীক জমা দিতে ভুলেই গেলেন তৃণমূল নেতারা |
|
টুকরো খবর |
|
|
এই পথেই জীবন...। উলুবেড়িয়ায় মুম্বই রোডের ধারে ছবিটি তুলেছেন সুব্রত জানা। |
|
|