ট্যাঁকে টান, মোবাইলে ফোন করেই জালে কাও |
শিবাজী দে সরকার ও
কুন্তক চট্টোপাধ্যায়: গার্ডেনরিচে পুলিশ-হত্যার ২৩ দিন বাদে গ্রেফতার হয়েছিলেন তৃণমূলের বরো চেয়ারম্যান মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্না। ধাপায় তৃণমূল নেতা হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত কলকাতা পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিলর শম্ভুনাথ কাও ধরা পড়লেন ঘটনার ১৫ দিন পর। একের পর এক জায়গায় ঘাঁটি বদল করে মুন্নাভাই ধরা পড়েছিলেন বিহারের ডেহরি অন শোন থেকে। একই কায়দায় এই ক’দিন চোর-পুলিশ খেলার পর কাও ধরা পড়লেন উত্তরপ্রদেশের এক গ্রাম থেকে। কলকাতায় এক মোবাইল নম্বরে ফোন করেছিলেন কাও। পুলিশের ধারণা, ট্যাঁকে টান পড়াতেই এই ফোন। |
|
|
মাঠপুকুরে কোথাও স্বস্তির নিঃশ্বাস, কোথাও ক্ষোভ |
|
শুভাশিস ঘটক: তখনও ভাল করে দিনের আলো ফোটেনি। টেলিভিশন মারফত পৌঁছে গিয়েছিল খবরটা। কাউন্সিলর ধরা পড়েছেন। মাঠপুকুর এলাকায় তখন আলো-আঁধারির ছায়া। অনেক পরিবারে স্বস্তির নিঃশ্বাস। কোথাও আবার নীরবতা। চাপা ক্ষোভ। একটু বেলা গড়াতেই নিহত স্বামী অধীর মাইতির ছবি বুকে জড়িয়ে ধৃত কাউন্সিলর শম্ভু কাওয়ের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের দাবি তুললেন অনিতাদেবী। তার চোখ তখন আটকে টেলিভিশনের পর্দায়। যেন অনেক দিন পরে প্রাণভরে একটু নিঃশ্বাস নিতে পেরেছেন তিনি। কত কথা মনে পড়ছে। কান্নাও পাচ্ছে। |
|
নজর আড়াল করে দিয়েছিল গেটে ঝোলা ছাত্রেরা, দাবি বাসচালকের |
শমীক ঘোষ ও
দেবাশিস দাশ: প্রেসিডেন্সি জেলের সামনে যে বাসটি থেকে এসএফআই নেতা সুদীপ্ত গুপ্ত পড়ে গিয়েছিলেন, ঘটনার সময়ে তার গতি ছিল যথেষ্ট কম। শুধু তা-ই নয়, ঘটনার পূর্ব মুহূর্তে বাস কোনও ব্রেকও কষেনি বলে দাবি করেছেন চালক ও দুই কন্ডাক্টর। এবং সে সময়ে বাসে কোনও পুলিশকর্মী ছিলেন কি না, তা-ও তাঁরা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারেননি। বস্তুত ওঁরা জানিয়েছেন, বাসের মধ্যে তখন কী হচ্ছিল, তা ওঁদের সে ভাবে নজরে আসেনি। তবে বাসের দু’টো দরজাতেই যে বেশ কিছু ছাত্র ঝুলছিলেন, লুকিং গ্লাস মারফত সেটা দেখা গিয়েছিল বলে চালক দাবি করেছেন। |
|
|
|
রাজ্যপালের কাছে
সিবিআই চাইলেন
সুদীপ্তর বাবা-দিদি |
|
যে চলে গেল, সে আমাদের না ওদের, ওই প্রশ্নটা তুলবেন না |
|
|
|
|
|
পড়ে পায়ে চোট ছাত্রীর, উদ্ধারের প্রতিযোগিতায় কলেজে মারপিট |
|
বৃদ্ধাবাস, স্কুলের জমিতে
দাদাগিরি, উদাসীন পুলিশ |
স্বতন্ত্র থানা হিসেবে
কাজ করবে এসটিএফ |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|