পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
জমি-জটে থমকে
বিদ্যুদয়নের কাজ |
আনন্দ মণ্ডল, তমলুক: নন্দীগ্রাম-সিঙ্গুর কাণ্ডের পরে এই রাজ্যে জমিই সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিষয়। নিজের জমি সরকারি কাজের জন্যও ছেড়ে দিতে রাজি নয় কেউ। কেউ অস্বাভাবিক দর হাঁকছেন তো কেউ একচিলতে জমির জন্য সরকারি চাকরির দাবি করছেন। জমি নিয়ে এই ডামাডোলেই থমকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিদ্যুদয়নের কাজ। পটাশপুর, নন্দকুমারে বিদ্যুতের দু’টি সাবস্টেশন তৈরির কাজ আটকে আছে জমি-জটে। ভগবানপুরের বাজকুলেও বিদ্যুতের একটি সাবস্টেশন তৈরির কাজ তিন বছর ধরে আটকে থাকায় বিস্তীর্ণ এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা পিছিয়ে রয়েছে। |
|
শান্ত জঙ্গলমহলে উৎসবের ধুম |
কিংশুক গুপ্ত, ঝাড়গ্রাম: নিঃশ্বাস ফেলার সময় নেই কাজল মাহাতোর। হেঁসেল সামলে গোয়াল ঘর সাজানোর কাজে জোর ব্যস্ত ঝাড়গ্রামের ধোবাধোবিন গ্রামের এই বধূ। সামনেই যে বাঁদনা পরব। জঙ্গলমহলের মূলবাসীদের বিশ্বাস, কালীপুজোর রাতে মর্ত্যলোকের প্রতিটি গোয়াল পরিদর্শনে আসেন স্বয়ং মহাদেব। তাই নোংরা ঝেঁটিয়ে, ধূপ-ধুনো জ্বালিয়ে গোয়ালঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে রাখা হয়। মাটি লেপে গোয়ালঘর মুছতে-মুছতে কাজলদেবী বলেন, “গত তিন বছর অশান্তির কারণে উৎসবের আনন্দে ভাটা পড়েছিল। পরিস্থিতি পাল্টেছে। এ বার দারুণ ধুম হবে।” |
|
|
এই সপ্তাহান্তে রেশনে চাল নেই পশ্চিমে |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
শহরে রবীন্দ্র ভবন,
ভাবনা আর্ট গ্যালারি তৈরির |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: সংস্কৃতি-চর্চার প্রসারে ‘রবীন্দ্র ভবন’ তৈরি হতে চলেছে মেদিনীপুর শহরে। বরাদ্দ হয়েছে প্রায় ১৬ কোটি টাকা। অর্থ দেবে তথ্য সংস্কৃতি দফতর। প্রস্তাবিত ভবনেই আর্ট গ্যালারি তৈরির ভাবনা রয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব কাজ শুরুর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক সুরেন্দ্র গুপ্ত বলেন, “রবীন্দ্র ভবন তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।” শহরের অরবিন্দনগরে প্রস্তাবিত ভবন তৈরির পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এখানে সরকারি জমি রয়েছে। ফলে জমি পেতেও সমস্যা হবে না। |
|
দীপাবলির সাজ খড়্গপুরে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর: মণ্ডপে দেখা যাবে বোতামের কারুকাজ। ইন্দায় তারই প্রস্তুতি। আলোর উৎসবের আর দেরি নেই। জোরকদমে তারই প্রস্তুতি চলছে রেলশহরে। মণ্ডপ থেকে প্রতিমা, সবেতেই বৈচিত্র্য চাইছেন কালীপুজোর উদ্যোক্তারা। কোথাও মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে চার্চের আদলে। কোথাও বা উঠে আসছে রাষ্ট্রপতি ভবন। পাট কাঠি, মাদুর, বোতাম নানা সরঞ্জামে সেজে উটছে মণ্ডপ। প্রতিমা শিল্পীদের দম ফেলার ফুরসত নেই। কালীপুজো ও দীপাবলি ঘিরে মেদিনীপুর-খড়্গপুর, দুই শহরেই উৎসাহ-উদ্দীপনা থাকে। তবে রেলশহর খড়্গপুরে সেই উদ্দীপনা একটু বেশিই। |
|
বিচারককে হেনস্থা,
ধৃত দমকলকর্মী |
খড়্গপুরে তৃণমূলের
গোষ্ঠী সংঘর্ষ |
|
টুকরো খবর |
|
চিত্র সংবাদ |
|
|