বর্ধমান |
‘ধর্ষিতা’র পাশে দাঁড়িয়েছে পরিবার, গোটা গ্রামও |
|
সৌমেন দত্ত, কেতুগ্রাম: ট্রেন থেকে নামিয়ে ধর্ষণের পরে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে গোটা পরিবার। দাঁড়িয়েছেন আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি, এমনকী গোটা গ্রাম।
কিন্তু সোমবার সন্ধ্যায় মহাকরণ ছাড়ার আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন, ধর্ষণের ডাক্তারি ‘প্রমাণ’ পাওয়া যায়নি। ট্রেনে ডাকাতির অভিযোগে এ দিন ভোরেই দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়। ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়নি। |
|
জীর্ণ ঘরে জল, উইয়ে নষ্ট হচ্ছে মামলার নথি |
নিজস্ব সংবাদাদাতা, কালনা: দশ ফুট বাই দশ ফুট ঘর। সেখানে উইয়ের বাসা। ভিজে মেঝে। সিলিঙ থেকে খসে পড়ছে সিমেন্টের চাঁই। জানলা-দরজাতেও ফাটল ধরেছে। অথচ এর মধ্যেই রাখা থাকে মামলার নথি। কালনা মহকুমা পুলিশের কাছে দায়ের করা সমস্ত মামলার প্রতিটি স্তরের বিবরণী মেলে এখানেই। জীর্ণ ঘরটির গালভারী নাম, গভর্নমেন্ট রেজিস্টার অফিস (জিআরও)।
কর্মী সাকুল্যে তিন জন। |
|
|
টুকরো খবর |
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
পুরুষোত্তমপুরে ধৃতদের জামিন, টহল দিচ্ছে পুলিশ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, আসানসোল: ইস্কোর সীমানা পাঁচিল দেওয়া নিয়ে পুরুষোত্তমপুরে পুলিশ-গ্রামবাসী খণ্ডযুদ্ধের সময়ে ধৃতদের ব্যক্তিগত ‘বন্ড’-এ জামিনে মুক্তি দিল পুলিশ। সোমবার এলাকায় নতুন কোনও গণ্ডগোল হয়নি। তবে পুলিশি টহল চলছে। যে জায়গায় পাঁচিল তোলা নিয়ে অশান্তি হয়, সেখানে পুলিশ পিকেটও রয়েছে।
ইস্কোর সম্প্রসারণ এলাকায় পাঁচিল তোলায় বাধা দিতে গেলে পুরুষোত্তমপুরের বাসিন্দাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় পুলিশের। |
|
বৃদ্ধ খুনে জড়িত চেনা কেউ, ধারণা পুলিশের |
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: দু’দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আধিকারিকের বাবার খুনের তদন্তে তেমন কোনও অগ্রগতি হয়নি। তবে খুনের ঘটনায় বাড়িতে যাতায়াত রয়েছে এমন কেউ জড়িত বলেই প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের ধারণা।
সিটি সেন্টারের উদয়শঙ্কর বীথির ৪১ নম্বর বাড়িতে থাকতেন দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্টের অ্যাকাউন্টস বিভাগের প্রাক্তন কর্মী দিলীপকুমার বসু (৮০)। বড় মেয়ে, আসানসোল মহিলা থানার ওসি শম্পাদেবী কর্মসূত্রে থাকেন আসানসোলে। |
|
|
মিছিলে সংঘর্ষ, নালিশ দু’দলের |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|