সরকারি কর্মীরা শ্রমিক নন, অবস্থানে অনড় পূর্ণেন্দু |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: সরকারি কর্মচারীরা কারখানার শ্রমিক নন, অতএব তাঁদের ট্রেড ইউনিয়ন করার প্রশ্ন ওঠে না বলে বৃহস্পতিবার সওয়াল করলেন রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু। সরকারি কর্মীদের ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়ে রাজ্য জুড়ে যখন চাপানউতোর শুরু হয়েছে, শিল্পমহলের স্বাগতবার্তার পাশাপাশি প্রতিবাদে মুখর হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, তখন নিজের অবস্থানে অনড় থাকার কথা আরও এক বার স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন শ্রমমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, “মহাকরণ কারখানার গেট নয়। |
|
ক্লাব-অনুদানে ‘দুয়োরানি’ অধীর-দীপার খাসতালুক |
দেবারতি সিংহ চৌধুরী, কলকাতা: রাজ্য সরকার সম্প্রতি যে ক্লাবগুলিকে আর্থিক সাহায্য দিয়েছে, সেই তালিকায় কার্যত ‘বঞ্চিত’ মুর্শিদাবাদ এবং উত্তর দিনাজপুর জেলা। ঘটনাচক্রে, ওই দুই জেলায় কংগ্রেসের ‘স্তম্ভ’ সাংসদ অধীর চৌধুরী এবং দীপা দাশমুন্সি। যাঁদের সঙ্গে তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সম্পর্ক’ সুবিদিত। শাসক শিবিরের মতে, এই ঘটনা কংগ্রেস-তৃণমূল জোট ‘বিতর্কে’ নতুন মাত্রা যোগ করল। মুর্শিদাবাদে মাত্র একটি ক্লাব এবং উত্তর দিনাজপুরে ছ’টি ক্লাব ওই অনুদান পেয়েছে। মুর্শিদাবাদের ক্লাবটি কংগ্রেসের মহম্মদ সোহরাবের বিধানসভা এলাকা ভুক্ত হলেও উত্তর দিনাজপুরের ছ’টি ক্লাবই জেলার তৃণমূল বিধায়কের এলাকাভুক্ত। শাসক শিবিরের একাংশের বক্তব্য, অধীর-দীপার সঙ্গে তৃণমূল তথা মুখ্যমন্ত্রীর ‘সম্পর্কে’র কারণেই ওই দুই জেলার ক্লাবগুলি রাজ্য ক্রীড়া দফতরের অনুদান থেকে ‘বঞ্চিত’ হয়েছে। |
|
সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে ‘বাধ্যবাধকতা’ মানলেন প্রদীপ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, ক্যানিং: সিপিএমের সমর্থন নিয়ে চলার ফলেই বামফ্রন্ট সরকার বিরোধী সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনে তাঁরা তৃণমূলের সঙ্গে সামিল হতে পারেননি বলে স্বীকার করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য। মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা থেকে ঘুরে যাওয়ার পর দিন বৃহস্পতিবার এই জেলার ক্যানিংয়ে এসেছিলেন প্রদীপবাবু। |
|
|
|
মহেশতলায় গুদাম ছাই,
ক্ষতি স্টুডিওর |
|
|
|
ফিরে এসে চতুর্থ ইনিংস
জাঁকিয়ে শুরু করল শীত |
বাসে বিনা টিকিটের যাত্রী
ধরতে নামছে টহলদার দল |
|
কেন্দ্রের অনুষ্ঠানে নেই সুব্রত, বৈঠক হল না রমেশের সঙ্গেও |
|
টুকরো খবর |
|
|