পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষ, জারি ১৪৪ ধারা |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: ‘পরিবর্তনের’ পরেও সংঘর্ষ থামছে না কেশপুরে। গত কয়েক দিনে সেখানে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষ এমন মাত্রায় পৌঁছেছে, যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।
মহকুমাশাসক (মেদিনীপুর) সুরজিৎ রায়ের বক্তব্য, “কেশপুরে সংঘর্ষ চলছে। আপাতত ১৫ দিনের জন্য ১৪৪ ধারা জারির সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে মানুষের কাজে যাতে সমস্যা না হয়, সে দিকে নজর রাখা হবে।” বিধানসভা নির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী জিতলেও রাজ্যে পালাবদলের জেরে একদা ‘লাল দুর্গ’ কেশপুরে এখন দলীয় কার্যালয় খোলার লোক নেই সিপিএমের। |
|
খোঁজ মেলেনি কেশপুরের সেই দুই চাদর বিক্রেতার |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: পরিজনের খোঁজ মিলবে, এই আশাতেই বসে রয়েছে দুই পরিবার। এ দিকে দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেল চার মাস। নানা জায়গায় হন্যে হয়ে ঘুরেও ‘খোঁজ’ পাননি দুই পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ-প্রশাসনের কাছে গিয়েছেন। শাসকদলের নেতাদের কাছেও দরবার করেছেন। মামলা রুজু হয়েছে। পুলিশও নানা জায়গায় খোঁজখবর করেছে। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত আলোর দেখা মেলেনি। কী ভাবে নিখোঁজ হলেন দু’জন, অপহরণ হলে কারা তার পিছনে--সবই অস্পষ্ট। |
|
পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি, সমস্যা চলছেই |
|
|
সংস্কার হয়নি
রাস্তা, ক্ষোভ |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
শুরুই হয়নি লোকো ট্রেনিং সেন্টারের কাজ
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর: দেখতে দেখতে বছর ঘুরেছে। কিন্তু শিলান্যাসই সার। খড়্গপুরে লোকো পাইলট ট্রেনিং সেন্টারের কাজ শুরুই হয়নি এখনও। প্রস্তাবিত জায়গায় শুধু একটা সাইনবোর্ড লাগানো। বিরোধীদের অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন শুধু একের পর এক প্রকল্পের শিলান্যাস করেছেন। কাজ হয়নি অধিকাংশেরই। তেমনই একটি এই ‘লোকো পাইলট ট্রেনিং সেন্টার’। খড়্গপুরের ডিআরএম রাজীব কুমার কুলশ্রেষ্ঠ ‘ট্রেনিং সেন্টারের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেখছেন’ বলেই প্রসঙ্গ এড়িয়েছেন। তবে, দক্ষিণ-পূর্ব রেলেরই এক আধিকারিক জানাচ্ছেন, প্রকল্পটি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। |
|
|
রেলশহরে শুরু হল জেলা বইমেলা
|
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর: শুরু হল দশম পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা বইমেলা। চলবে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শুক্রবার খড়্গপুরের রেলওয়ে ট্রাফিক-গ্রাউন্ডে মেলার উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিশু-সাহিত্যিক ভবানীপ্রসাদ মজুমদার। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়নমন্ত্রী সুকুমার হাঁসদা, জেলা পরিষদের সভাধিপতি অন্তরা ভট্টাচার্য, খড়্গপুরের মহকুমাশাসক সুদত্ত চৌধুরি, পুরপ্রধান জহরলাল পাল প্রমুখ। মেদিনীপুর জেলা ভাগ হওয়ার পর ২০০২ সালে প্রথম ‘পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা বইমেলা’ হয়েছিল খড়্গপুরেই। দশ বছর পরে ফের বইমেলা ফেরায় স্বভাবতই রেলশহরের মানুষজনের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা বেশি। |
|
টুকরো খবর |
|
বড়দিনের আমেজে.... |
|
|