মেদিনীপুর
পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর
গুলি লাগতেই ছিটকে গেল রাইফেল
দেবজিৎ ভট্টাচার্য ও অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, বুড়িশোল:
খুব বেশি হলে বছর ২৫ বয়স হবে জওয়ানটির। জংলি পোশাকে বাঁ হাতে শক্ত করে ধরা একটা অ্যাসল্ট রাইফেল। ডান হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা। বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলির লড়াইয়ের শেষে যে জায়গাটায় পড়েছিল কিষেণজির মৃতদেহ, শুক্রবার ২৪ ঘণ্টা পরেও সেখানে রক্তের দাগ টাটকা। রোদ পড়ে একটু ফিকে হয়েছে মাত্র। শুক্রবার বিকেলে ঠিক তার সামনে দাঁড়িয়ে সিআরপি-র ডিজি বিজয় কুমার ডেকে নিলেন মাওবাদী দমনে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কোবরা-র ওই জওয়ানকে। কাঁধে হাত রেখে বললেন, “এক্সেলেন্ট।”
ওই হাতের পাঞ্জার চাপ ভোলার নয়
কিংশুক গুপ্ত, ঝাড়গ্রাম:
মুখোমুখি হয়েছি তিন বার। কিন্তু প্রাণভয় হয়েছিল সেই একবারই। যখন সফর-সঙ্গী কিছু আলোকচিত্রীকে এক লাইনে দাঁড় করিয়ে বলেছিলেন, “ইউ আর আন্ডার অ্যারেস্ট!” অ্যারেস্ট? ভয়ে তো লোম খাড়া হওয়ার জোগাড়! জঙ্গল থেকে আর বোধহয় বেরোনো হল না। মাওবাদী শীর্ষনেতার মুখের ছবি তোলার ‘শাস্তি’ কী হতে পারে, তখন সেটাই ভেবেই চলেছি। পরে অবশ্য ক্ষমা চাওয়ায় এবং ক্যামেরা থেকে ছবি মুছে দেওয়ায় রাগ পড়ল। যেন কিছুই হয়নি, এ ভাবে কথা বলতে শুরু করলেন তিনি।
সংঘর্ষ নিয়ে সংশয়ের মধ্যেই দিনভর চলল জোর তল্লাশি
‘হলুদ চৌখুপ্পি’ ঘিরেই
দিন কাটল বুড়িশোলের
ঠাকুমার কাছে
কাকার গল্প শুনেই
বড় হয়েছেন দীপা
ইয়েচুরি-গুরুদাসে ‘বিরোধ’ বাধালেন নিহত কিষেণজি
জেলায় আইন
অমান্য বামেদের
পটুয়াজীবনে নতুন
রঙ পিংলার নয়ায়
টুকরো খবর
সন্ত্রাসে কি যতি পড়বে...
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর
সম্মেলন ছেড়ে যাওয়ার নজিরও এ বার সিপিএমে
বরুণ দে, মেদিনীপুর
:
বচসা, তর্ক, পার্টি নেতৃত্বকে দোষারোপ, দাবি, পাল্টা দাবি, শেষ বেলায় আলোচনা ছেড়ে
বেরিয়ে যাওয়া— নজিরবিহীন এ সবই ঘটে চলেছে সিপিএমের মেদিনীপুর শহর লোকাল কমিটিগুলির সম্মেলনে।
কয়েকটি ক্ষেত্রে দলীয় নেতৃত্বকে এমনও বলতে হয়েছে, ‘আপনারা শান্ত হোন। এ ভাবে সম্মেলন চলতে পারে না’।
সিপিএমের সম্মেলনে যা অভূতপূর্ব। নতুন কমিটিতে কে থাকবেন, কে থাকবেন না--সে নিয়েও বচসা চরমে উঠছে।
শহরের সিপিএম নেতৃত্বের অবশ্য দাবি, এমন কোনও ঘটনাই ঘটেনি। কিছু কথা কাটাকাটি হয়ে থাকতে পারে।
দলের শহর জোনাল কমিটির সম্পাদক কীর্তি দে বক্সীর বক্তব্য, “গোলমালের খবর ঠিক নয়। সম্মেলনে প্রত্যেকেই
নিজেদের মতপ্রকাশ করতে পারেন। তাই করেছেন।” সম্মেলনগুলিতে পার্টি-সদস্যদের একাংশের গরহাজিরাও
দলীয় নেতৃত্বের বিড়ম্বনা বাড়িয়েছে। লোকাল কমিটির এক নেতার কথায়, “১৫ থেকে ২০ শতাংশ পার্টি-সদস্য
সম্মেলনে গরহাজির ছিলেন।” জোনাল নেতৃত্বের অবশ্য দাবি, কেউ কেউ জরুরি কাজে ব্যস্ত থাকায় আসতে পারেননি।
খড়্গপুর স্টেশনে রাজধানী এক্সপ্রেসে তল্লাশি। নিজস্ব চিত্র
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.