নামে কী আসে যায়,
কাজের কাজ হবে কি আদৌ |
জয়ন্ত ঘোষাল, নয়াদিল্লি: সংসদের মজলিশে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গলে’র ‘পশ্চিমবঙ্গ’ হয়ে ওঠার খবর যখন এসে পৌঁছল, তখন অপরাহ্ন। বিজেপি নেতা অরুণ জেটলি বললেন, “আর ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’ বলা যাবে না। এ বার বলতে হবে ‘পশচিমবঙ্গো’। তবে নামে কী আসে যায়? এমনটাই তো বলেছেন কবি কালিদাস।” রে রে করে উঠলেন কপিল সিব্বল। কালিদাস কোথায়, এ কথা তো শেক্সপিয়ার বলেছেন! মুচকি হেসে অরুণ বললেন, “নামে কী আসে যায়?” |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: লড়াই আপাতত এই প্রশ্নগুলো ঘিরেই। সরকারের লোকপাল বিল না অণ্ণা হজারের জনলোকপাল বিল? অণ্ণার দাবিমতো প্রশাসন দুর্নীতিমুক্ত করার লক্ষ্যে কেন প্রধানমন্ত্রীকেও আনা হবে না লোকপালের তদন্তের আওতায়? তবে রাজনীতির এই লড়াইয়ের মধ্যেই অ-রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা তুলতে শুরু করেছেন আসল প্রশ্নটা। তা হল, লোকপাল বিল হোক বা জনলোকপাল বিল স্রেফ আর একটি আইন করলেই কি দেশে দুর্নীতি রোধ নিশ্চিত করা যাবে? |
আইন করলেই কি
আটকানো যাবে দুর্নীতি |
|
হজারের হুঁশিয়ারি, কুলুপ এঁটে অপেক্ষায় কেন্দ্র |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: রামলীলা ময়দানের অনশন মঞ্চে পৌঁছেই অণ্ণা হজারে জানিয়ে দিলেন, তাঁর জন লোকপাল বিল নিয়ে অনড় অবস্থানই নিচ্ছেন তিনি। জোর গলায় বললেন, হয় জন লোকপাল বিল পাশ করতে হবে। নয়তো অনশনে প্রাণ দেবেন তিনি! একই সঙ্গে সরকারকে ১২ দিন সময় দিলেন জন লোকপাল বিল পাশ করার জন্য। অণ্ণার মতো এতটা অনড় অবশ্য তাঁর দলের বাকি সদস্যরা। তাঁরা বরং মনে করছেন, এই জট কাটানোর একমাত্র উপায় সরকারের সঙ্গে আলোচনা। অবশ্যই দুর্নীতির সঙ্গে সমঝোতা না করে এই আলোচনা চালাতে হবে। |
|
|
|
|
|
গণ-আন্দোলন নিয়েই
ফের কোন্দল কংগ্রেসে |
|
|
খাপলাংদের ছাড়াই
মৈত্রী বৈঠকে নাগারা |
করিমগঞ্জে সংঘর্ষে
নিহত সাত জঙ্গি |
|
বন্দি পালানোয় জেলে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন |
|
টুকরো খবর |
|
|