এ রাজ্যে আশ্রয়
নিতে চান
শীর্ষ নেতারা |
প্রেমাংশু চৌধুরী, নয়াদিল্লি: ছত্তীসগঢ়ের হামলার পরে দণ্ডকারণ্য-বস্তার জুড়ে মাওবাদী দুর্গে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য সরকারের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়েছে। সেই চাপের মুখে মাওবাদীরা ছত্তীসগঢ় থেকে পালিয়ে ঝাড়খণ্ড হয়ে পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলমহলে এসে আশ্রয় নিতে চাইছে। ছত্তীসগঢ়-ঝাড়খণ্ড-ওড়িশা, এই তিনটি রাজ্যের সীমানাবর্তী যে এলাকা, সেখানে একটি মুক্তাঞ্চল গড়ে তোলার চেষ্টা করছে মাওবাদীরা। |
|
আসরে বামেরাও, কথা শরদ-মুলায়মদের সঙ্গে |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: এ বার আর তৃতীয় ফ্রন্ট গড়ার চেষ্টা করা হবে না বলে ইতিমধ্যেই
ঘোষণা করে দিয়েছে বাম দলগুলি। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন অ-কংগ্রেসি, অ-বিজেপি
আঞ্চলিক দলগুলিকে নিয়ে ‘ফেডেরাল ফ্রন্ট’-এর ডাক দিয়েছেন, তখন বাম-নেতারা হাত
গুটিয়ে বসে থাকেন কী করে? বিশেষ করে সে ক্ষেত্রে যখন তাঁরা কংগ্রেসকে সমর্থন দিতে
মুখিয়ে এমন বার্তা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাতে বামেদের নিজস্ব ভোট ব্যাঙ্কে ভাঙন ধরতে পারে। |
|
নীতীশ-বিদায় অনিবার্য, চেষ্টা দরজা খুলে রাখার |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি ও পটনা: বিজেপি-র সঙ্গ ছাড়ার দিন যে ক্রমে ঘনিয়ে আসছে, নিজেই তা কার্যত স্বীকার করে নিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। আজ ‘সেবা যাত্রা’ সেরে পটনা ফেরার পরে বিমানবন্দরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “জেডিইউ-বিজেপি সম্পর্ক নিয়ে শেষ কথা আমি বলতে পারব না। তবে পরিস্থিতি ক্রমশ ঘোরালো হয়ে উঠছে।” এর পরেই নীতীশের মন্তব্য, “দুয়া দেতে হ্যায় জিনে কী, দাওয়া দেতে হ্যায় মরনে কী।” |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|