উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
নেতাদের আনাগোনায় গলেনি শোকের পাথর |
|
অরুণাক্ষ ভট্টাচার্য, কলকাতা: রাজনীতির কারবারিদের যাতায়াতের বিরাম নেই। তবু শক্ত চোয়াল একটুও নরম হয়নি কামদুনির। যেমন শুক্রবার, জামাইষষ্ঠীর দিনেও কার্যত নিয়মরক্ষার বাইরে কোনও আনন্দ-উৎসব, খাওয়াদাওয়ার অনুষ্ঠান করেননি এলাকার মানুষ। দ্বিতীয় বর্ষের কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পরে এক সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। |
|
ছেলেটার সব স্বপ্ন শেষ করে দিল |
সীমান্ত মৈত্র, গোপালনগর: মরলে দেশের জন্য কাজ করতে গিয়ে মরব, বলত ছেলে। সেই কাজ ওরা (মাওবাদী) এক বছরও করতে দিল না! পুত্রশোকে কাতর বীণা দেবনাথের চোখের জল শুকিয়ে গিয়েছে। বারবার বলছিলেন ওই কথা। সেই সুরে মিশে ছিল তীব্র ঘৃণাও, “ছেলেটা তো দেশরক্ষার কাজই করত। ওরা গুলি চালিয়ে ওর সব স্বপ্ন, আশা-আকাঙ্ক্ষা শেষ করে দিল!” |
|
|
ছাত্রীর চোখ ওপড়ানো
দেহ মিলল গাইঘাটায় |
ব্যারাকপুরের খুনে লাল্টু
ধৃত দিঘায়, আনা হচ্ছে আজই |
|
টুকরো খবর |
|
হাওড়া-হুগলি |
বামেদের ছাড়া জুতোয়
পা গলিয়েছে তৃণমূল |
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রকাশ পাল, চুঁচুড়া: ব্যাগে বিস্তর কাগজপত্র নিয়ে থানায় যাচ্ছিলেন তারাপদ দলুই। “শাসকদলের লোকজন মারধর করছে, পাট্টা কেড়ে নিচ্ছে, ঘর করছি বলে টাকা চাইছে”— হাঁপাতে হাঁপাতে বলে চলেন মাঝবয়সী লোকটি। নিবাস শ্রীপুর গ্রাম, খানাকুল ২ ব্লক, আরামবাগ মহকুমা, জেলা: হুগলি। ওদের নিশ্চয়ই ভোট দেবেন না? হাঁপাতে হাঁপাতেই হেসে ফেলেন তারাপদবাবু— “ভোট! এখানে ভোট হয় না কি? |
|
ভাল ফল করেও দুশ্চিন্তায় মেধাবী ছাত্রেরা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, শ্রীরামপুর: অঙ্কের ফর্মুলার পাশাপাশি পেট চালানোর রসায়নটাও বিলকুল মুখস্থ। তাই ঝুরি-ঝুরি নম্বর পেয়েও পরের দিনই কোদাল চালাতে যেতে হয় পরের জমিতে। তবে প্রবল খাটুনিতেও শিক্ষক হওয়ার বাসনায় মরচে পড়তে দিতে চায় না সে। মা সন্ধ্যাদেবী এবং দাদা অভীককে নিয়ে সংসার রবীনচন্দ্র ধারার। তিন জনেই দিনমজুরি করেন। সন্ধ্যাদেবী মাঝে মধ্যে মিড-ডে-মিলের রাধুনির কাজ পান। নবাবপুর পঞ্চায়েতের দুধকলমি গ্রামের শিবতলায় তাঁদের একচিলতে বাড়ি। বাবা কার্তিকচন্দ্র ধারা ১৪ বছর আগে মারা গিয়েছেন। |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|