প্রত্যাঘাতের অস্ত্রে এ বার নিশানা কেন্দ্রও |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: নিজেই বলছেন, ‘প্রত্যাঘাত’ই তাঁর সেরা অস্ত্র। সেই অস্ত্র হেনেই এ বার দিল্লির গদিতে পরিবর্তনের ডাক দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কীসের প্রত্যাঘাত? কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে পশ্চিমবঙ্গকে ‘ভাতে মারার’ চক্রান্তের। কংগ্রেস-সিপিএম হাত মিলিয়ে আঞ্চলিক দলগুলিকে ‘শেষ করার’ চক্রান্তের। এবং সর্বোপরি সিবিআইয়ের ভয় দেখানোর চেষ্টার! |
|
স্ত্রী সারদা-এজেন্ট, স্বামী পুলিশ, জমাটি কারবার |
দেবজিৎ ভট্টাচার্য, কলকাতা: এক যে ছিলেন, দারোগাবাবু। ধরা যাক, তাঁর নাম গদাই। গদাই দারোগার প্রতাপে সব দলের নেতা-কর্মীরা এক ঘাটে জল খান। কিন্তু ইদানীং ঝানু চোর পানু কিনা তাঁকে দু’বেলা কাঁচকলা দেখাচ্ছে! পানুকে ধরলেই বড়কর্তার ফোন আসছে থানায় ওকে ছেড়ে দাও। পানুও মওকা বুঝে বিড়ির ধোঁয়া ছাড়ছে আয়েসে। ব্যাপার কী? অবশেষে রহস্য খোলসা করলেন যিনি, ধরা যাক, কনস্টেবল রামাবতার পাঁড়ে। |
|
|
বিক্ষোভ এ বার হাতাহাতি পর্বে |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: টাকা ফেরতের দাবিতে বিভিন্ন অর্থলগ্নি সংস্থার অফিসে এত দিন শুধু বিক্ষোভই দেখাচ্ছিলেন আমানতকারীরা। শনিবার শুরু হল হাতাহাতি। লেকটাউনে এমপিএস সংস্থার অফিসে জমানো পুরো টাকা এ দিন তুলে নিতে যান এক দল আমানতকারী। তাঁদের অভিযোগ, সংস্থার তরফে জানানো হয়, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে টাকা ফেরত দেওয়া যাবে না। এ নিয়ে আমানতকারীদের সঙ্গে সংস্থার কিছু এজেন্টের বচসা বাধে। |
|
অসীম-সঙ্গীকে ছেঁটে ফেলল দল |
|
লাইসেন্স বাতিল করে
অর্থলগ্নি সংস্থায় লাগামের
সিদ্ধান্ত তৃণমূলে |
অর্থলগ্নি সংস্থায়
আর টাকা নয়,
আর্জি মুখ্যমন্ত্রীর |
|
|
|
রাজ্য পুলিশের ‘লালবাজার’ হতে চলেছে ভবানী ভবন |
|
বিকল্প চাষে সাদা তিলের চাহিদা বাড়ছে রাজ্যে |
|
|
|
|