পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
জলাধার তৈরির কাজ
হল না চার বছরেও |
নিজস্ব সংবাদদাতা, তমলুক: চার বছরেও জলাধার তৈরি হয়নি। নন্দীগ্রামের সোনাচূড়ায় তাই এখনও নির্দিষ্ট সময় ছাড়া পানীয় জল পান না গ্রামবাসীরা। টানা লোডশেডিং চললে নির্দিষ্ট সময়েও জল পাওয়া যায় না অনেক সময়। বাড়ি -বাড়ি পানীয় জল সরবরাহ কবে শুরু হবে জানা নেই কারও। ২০০৭ সালে সিপিএমের নন্দীগ্রাম পুনর্দখল পর্বের পর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সোনাচূড়া বাজারের কাছে এই নলবাহিত পানীয় জল সরবরাহ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: পরিকল্পনা এক রকম, খরচ ধরা হয়েছে অন্য রকম!
ফলে, বেশির ভাগ জায়গাতেই দরপত্র আহ্বান করা হলেও সাড়া মিলছে না। পরিণাম, গরিবদের জন্য বাড়ি তৈরির প্রকল্প ‘গীতাঞ্জলি’র বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরে।
কী রয়েছে পরিকল্পনায়?
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পে দু’টি ঘর ও বারান্দা-সহ বাড়ি বানাতে হবে। তার পাশে একটি টয়লেট ব্লকও করতে হবে। সেই মতো খরচের হিসাব তৈরি করার কথা। |
গোড়ায় গলদ, গীতাঞ্জলি
প্রকল্পে
আটকে গেল
গরিবদের বাড়ির কাজ |
|
ভোট আসে, ভোট যায়,
উদ্বাস্তুরা সেই তিমিরে |
লিবারেশন নেতার
জেল হাজত |
|
মাদ্রাসায় বই অমিল, শিকেয় পড়াশোনা |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
নতুন জল প্রকল্পের কাজ কী ভাবে হচ্ছে, তরজা তুঙ্গে |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর: নতুন জল প্রকল্পের জন্য ৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে খড়্গপুর পুর এলাকায়। তবে বরাদ্দ অর্থে কী ভাবে কাজ এগোচ্ছে, সে নিয়ে তরজা শুরু হয়েছে কংগ্রেস-তৃণমূলের মধ্যে। কাজের ভবিষ্যৎ কী, কবেই বা কাজ শেষ হবে, সে প্রশ্নেরও সদুত্তর মিলছে না। প্রাক্তন পুরপ্রধান তথা কংগ্রেস কাউন্সিলর রবিশঙ্কর পাণ্ডের মতে, “ইতিমধ্যে জল-সঙ্কট শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী দিনে শহরবাসীকে জল সরবরাহ করা যাবে কিনা, সেটা বড় প্রশ্ন!” তাঁর কথায়, “নতুন প্রকল্পের কাজ সে ভাবে এগোচ্ছে না। শুধু পাইপ কেনা হয়েছে। |
|
সিপিআইয়ের নির্দেশ চিঠি প্রত্যাহারের |
|
টুকরো খবর |
|
|
চিত্র সংবাদ |
|
|