বর্ধমান |
ঝান্ডা হাতে কেউ রাস্তা আগলে নেই, তবু ছুটিই কাটাল জনতা |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: পথে নেমে বাস রোখার চিত্র নেই। অফিসে যেতেও বাধা পেতে হয়নি। জোর করে দোকানের শাটার নামাতে দেখা যায়নি কাউকে। তবু সুনসান পথঘাট। পড়ুয়া আসেনি, তাই স্কুল বন্ধ। ফাঁকা স্টেশন চত্বর। দোকানপাটও বন্ধ অনেক জায়গাতেই। বুধবার সারা দিন কালনা, কাটোয়া ও বর্ধমান শহরের অনেক জায়গাতেই ছিল এমন পরিস্থিতি।
বন্ধ উপলক্ষে নিখাদ ছুটি কাটানোর সুযোগ হাতছাড়া করলেন না অনেকেই। শুধু সরকারি দফতরগুলিতে স্বাভাবিক রইল হাজিরা। |
|
কালনায় পরিবহণ অফিস চালু হয়নি দেড় বছরেও |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কালনা: দেড় বছরের চেষ্টাতেও চালু হল না কালনা মহকুমাশাসকের পরিবহন দফতরের কাজ। ফলে গাড়ির চালকের সচিত্র পরিচয়পত্র নবীকরণ করতে এখনও দুর্ভোগ পোহেতে হচ্ছে মহকুমার বাসিন্দাদের। মাস পাঁচেক ধরে তালাবন্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে মহকুমাশাসকের কার্যালয়ের এক তলার পরিবহন দফতরের কার্যালয়টি। কালনার মহকুমাশাসক শশাঙ্ক শেঠির বক্তব্য, “পরিবহণ দফতর থেকে এখনও এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পরিবহণ আধিকারিকের নিয়োগ হয়নি। সমস্যার কথা জানানো হয়েছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে।” |
|
|
টুকরো খবর |
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
বনধে অশান্তি হল শুধু আসানসোলে |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: সাধারণ ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে বুধবার ধর্মঘটী ও বিরোধীদের মধ্যে দফায় দফায় অশান্তি ছড়াল আসানসোলে। ধর্মঘটীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, জোর করে বাস চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। বাসচালকদের মারধর করা হয়েছে। ‘হুমকি দিয়ে’ দোকান বাজার বন্ধ রাখা হয়েছে। আসানসোল, দুর্গাপুর শহর জুড়ে সাধারণ ধর্মঘটের মিশ্র প্রভাব দেখা গেলেও কোলিয়ারি ও বিভিন্ন কারখানায় হাজিরা ও উৎপাদন স্বাভাবিক ছিল। ইসিএল জানায়, কাজকর্ম প্রায় স্বাভাবিকই ছিল।
এ দিন সকাল ৯টা নাগাদ আসানসোলের সিটি সেন্টার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ধর্মঘটীদের একটি মিছিল বেরোয়। |
|
গেটে বিক্ষোভ, তবু স্বাভাবিক উৎপাদন |
নিজস্ব প্রতিবেদন: শহরে রাস্তাঘাট ফাঁকা ও অনেক দোকানপাট বন্ধ থাকলেও কল-কারখানায় বন্ধের বিশেষ প্রভাব পড়ল না শিল্পাঞ্চলে। ইসিএলে সামান্য বিঘ্ন হলেও ইস্কো, চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানা, ডিএসপি, ডিপিএল ইত্যাদিতে স্বাভাবিক কাজকর্ম হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সিটুর অবশ্য দাবি, অনেক কারখানাতেই কর্মীরা কাজে যাননি। তবে অনেক জায়গায় তৃণমূলের চাপে শ্রমিকদের কাজে নামতে হয়েছে বলে তাদের অভিযোগ। তৃণমূল অবশ্য তা উড়িয়ে দিয়েছে।
এ দিন সকাল থেকেই আসানসোল মহকুমার নানা খনি ও কারখানার গেটে বনধ সমর্থকদের পিকেটিং করতে দেখা যায়। |
|
|
জল নেওয়া নিয়ে বিবাদে মারধর |
|
|
|
|