পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
অধিগ্রহণে ফের বাধা, আপত্তি দামে |
 |
আনন্দ মণ্ডল, তমলুক: সেই নন্দীগ্রাম। আবারও জমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে বাধার মুখে প্রশাসন। তবে, এ বার শিল্প নয়, রাস্তার জন্য। আপত্তিটা জমির দামে।
নন্দীগ্রাম বাজারের যানজট এড়াতে বাইপাস রাস্তা করবে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ। তার জন্যই প্রায় ৩.৩৮ একর জমি অধিগ্রহণে উদ্যোগী হয়েছে হলদিয়া ভূমি অধিগ্রহণ দফতর। জমি দিতে অবশ্য আপত্তি নেই কারও। আপত্তি দামে। বলা ভাল, জমির চরিত্র অনুযায়ী নির্ধারিত দামের বৈষম্যে। |
|
জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে মাইকে প্রচার পুলিশের |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: ক্ষমতায় এসে বনধ-ধর্মঘটের বিরোধিতায় তাঁর সরকারের দায়বদ্ধতার কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই মতো বনধ নিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রীও বন্ধে জনজীবন স্বাভাবিক রাখার আবেদন রেখেছেন। সাধারণ মানুষের উদ্দেশে সোমবারই তিনি বলেছেন, “বিরোধীদের ডাকা ধর্মঘটে আপনারা আত্মসমর্পণ করবেন না। দোকান-বাজার-স্কুল খোলা রাখুন। কোনও ক্ষতি হলে আমি ক্ষতিপূরণ দেব। |
 |
|
 |
পক্ষে-বিপক্ষে
প্রচার শিল্পশহরে |
|
ট্রেনে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল না, মত সহ-চালকের |
|
মেলায় বাজছে মাইক,
নির্বিকার প্রশাসন |
 |
|
অব্যাহতি চেয়ে কোর্টে
আরও এক অভিযুক্ত |
সংখ্যালঘু এলাকার জন্য
প্রকল্প ৬ কোটির |
|
জলসেচের জন্য পূর্বে বরাদ্দ প্রায় ৬ কোটি |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
তফসিলি উন্নয়নে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে উদ্যোগ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: তফসিলিদের উন্নয়নের বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ দিতে পদক্ষেপ শুরু
করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। যদিও চলতি আর্থিক বছরের মধ্যেই সকলকে ঋণ দেওয়া
যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। কারণ, এখনও পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার ৭৭ শতাংশ মানুষকে
ঋণ
দেওয়া গেলেও বাকিদের দেওয়া যায়নি। অর্থের দিক দিয়ে দেখতে গেলে ৫৫ শতাংশের
মতো অর্থ ঋণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। এই অর্থবর্ষ শেষ হতে আর মাত্র মাস দেড়েক বাকি। |
|
টুকরো খবর |
|
|