ভাত জোগাতেই পকেট ফাঁকা, ঘি আসছে ধারে |
জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা: আর্থিক বোঝার চাপে নিত্য দিন ত্রাহি মধুসূদন দশা। সেই বোঝার উপরে এ বার চেপেছে ধানের আঁটি। যার ভারে প্রায় কপর্দকশূন্য রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র!
এমনিতেই আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি, ব্যয়ে আবার বাহুল্যের বহর কম নয়। তাই রোজগার বাড়লেও পশ্চিমবঙ্গের ভাঁড়ারে ‘নেই নেই’ অবস্থা যেন কাটে না। পরিস্থিতি এখন আরও সঙ্গিন হয়ে উঠেছে। উৎসবের মরসুমে বাড়তি পাওনাগণ্ডা মেটানোর দায় তো আছেই, উপরন্তু এ মাসে ধান সংগ্রহের জন্য পাঁচশো কোটি টাকা বরাদ্দ হওয়ায় রাজকোষ কার্যত ভগবানের ভরসায় চলে গিয়েছে বলে অর্থ দফতর সূত্রের খবর। |
 |
|
ক্যাগকে ত্রিফলার নথি দিতে নির্দেশ রাজ্যের |
 |
অনুপ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা: ত্রিফলা আলোর বরাত সংক্রান্ত সব নথি চেয়ে কলকাতা পুরসভাকে দু’বার চিঠি দিয়েছে কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (ক্যাগ)। তাতে কান দেননি পুর কর্তৃপক্ষ। এ বার মহাকরণের নির্দেশ, সব নথিই তুলে দিতে হবে ক্যাগ-এর হাতে।
পাশাপাশি, এই বরাত সংক্রান্ত ইন্টারন্যাল অডিটের কাজ অসমাপ্ত রেখেই বিদায় নিচ্ছেন চিফ মিউনিসিপ্যাল অডিটর বিপ্লব গুহরায়। ত্রিফলা আলো বিতর্কে এই জোড়া ঘটনা স্বাভাবিক ভাবেই অস্বস্তিতে ফেলেছে পুর কর্তৃপক্ষকে। |
|
রঞ্জন সেনগুপ্ত, কলকাতা: রেলমন্ত্রী থাকাকালীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহু বার বলেছিলেন, রেল-প্রকল্পের জন্য জমি নিলে পরিবারপিছু এক জনকে চাকরি দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী হয়ে তিনি বলেছেন, আয়লা-বিধ্বস্ত সুন্দরবনে বাঁধ নির্মাণের জন্য নেওয়া জমির মালিকদের পরিবারপিছু এক জনের কর্মসংস্থান হবে। সরকারের খসড়া জমি অধিগ্রহণ ও পুনর্বাসন বিলেও বলা ছিল, কোনও প্রকল্পের জন্য জমি নিলে প্রয়োজনে পরিবারপিছু এক জনকে চাকরি, অথবা এককালীন মোটা টাকা দেওয়া হবে। |
রেল থেকে বাঁধ,
জমি দিলেও
চাকরি অমিল |
|
কোথায় জমি ও শিল্পনীতি,
রাজ্যে প্রচারে কংগ্রেস |
শিল্প চেয়ে ফের কোমর
বাঁধছে সিপিএম |
|
শিশু-সংসদ থেকে উঠে আসছে ছোটদের স্বর |
|
১২ কামরার ২৯টি ট্রেন
শিয়ালদহ উত্তর শাখায় |
কাল সময়সীমা পেরোচ্ছে,
তবুও কাটল না ধোঁয়াশা |
|
|
|
|