পাঁচ রাস্তা তিন নদী দুই চাকা এক জেদ |
বরুণ দে, ডেবরা: বিশ বছরের পুরনো বাহন। উঠোনে নামিয়ে সামনের চাকাটা দু’হাঁটুর মাঝে চেপে ধরে সন্তর্পণে ‘ব্যালান্স’টা ঠিক করার চেষ্টা করতেই ঝড়াং করে উঠল পিছনের কেরিয়ারটা। কবেকার বিএসএ সাইকেল, শব্দ না করে পারে!
সেই শব্দ শুনেই উঠোনে এসে দাঁড়িয়েছিলেন স্ত্রী, অষ্টমীদেবী। চোখ রগড়ে শেষ চেষ্টা করেছিলেন, “কী গো, না গেলেই নয়?” স্পোকগুলোয় চোখ বুলিয়ে নেওয়ার ফাঁকে নিজের মনেই মুচকি হেসেছিলেন নারায়ণ বর্মন, “কামাই করলে কি চলে গিন্নি!” বন্ধ হলেই প্রমাদ গোনেন অষ্টমীদেবী। “কেউ যাক না যাক, ওঁর যাওয়া চাই! তা-ও ওই লজঝড়ে সাইকেলে! হাসপাতাল কি আর এখানে? সাত সমুদ্র পেরিয়ে কোথায় ডেবরা!” |
|
|
সন্তানের ‘হাসি’ ফিরতে পারে সহজেই |
|
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: ঘটনাটা শুনিয়েছিলেন কলকাতার এক মেডিক্যাল কলেজের শিশু চিকিৎসক। পশ্চিম মেদিনীপুরের একটি স্কুলের পড়ুয়াদের বাবা-মায়েরা প্রধান শিক্ষকের কাছে লিখিত আর্জি জানিয়েছিলেন এক ছাত্রের বিরুদ্ধে। বক্তব্য, ওই ছাত্রকে অবিলম্বে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হোক। নিজেদের সন্তানকে তাঁরা ওই ছাত্রের সঙ্গে পড়তে দিতে রাজি নন।
কী ওই ছাত্রের অপরাধ? তার ঠোঁটের উপরের অংশ অনেকখানি কাটা এবং নাক ও ঠোঁটের মাঝখানে বড়সড় ফাঁক। সব মিলিয়ে মুখটি বীভৎস আকার নিয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে তাড়িয়ে না দিলেও সহপাঠীদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপে স্কুলে আসা বন্ধ করে দেয় ছেলেটি। |
|
অনাবাসী ব্যবসায়ীর দান প্রত্যাখ্যান হাসপাতালের |
অনির্বাণ রায়, জলপাইগুড়ি: হাতে পেয়েও তিন তিনটি ডায়ালিসিস যন্ত্র পায়ে ঠেললেন এক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালের এই সিদ্ধান্তে হতবাক অনাবাসী বাঙালি ব্যবসায়ী অলক বসু। তাঁর এক আত্মীয় ওই হাসপাতালেই কিডনির অসুখ নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু ডায়ালিসিস যন্ত্র না থাকায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাননি। তাঁকে পরে অন্যত্র নিয়ে যেতে হয়। তখনই অলকবাবু ঠিক করেন, এই হাসপাতালকেই খুবই ব্যয়বহুল ওই ডায়ালিসিস যন্ত্র তিনিই দান করবেন। |
|
|
রোগের সঙ্গে যুঝতে পাল্লা ভারী মোটাদেরই |
|
ঝুঁকি বেশি,
তবু
গবেষণায়
উপেক্ষিতই
মহিলা-মস্তিষ্ক |
বছর পার, এখনও
খুলল না হার্টের ভাল্ভ
ও চামড়ার ব্যাঙ্ক |
|
মহিলা ওয়ার্ডে সারা দিনই ‘অবারিত দ্বার’ পুরুষ কর্মীদের |
|
ডেঙ্গির কিট এল হাসপাতালে |
টুকরো খবর |
|
|