পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
নন্দীগ্রামে দলেরই লোকের হাতে ‘প্রহৃত’ তৃণমূলকর্মী |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, তমলুক: রাজ্যে পরিবর্তনের ‘আঁতুড়ঘর’ নন্দীগ্রামে দলেরই লোক জনের হাতে মার খেলেন চার তৃণমূলকর্মী। তাঁদের মধ্যে আমিরুল খান নামে এক জন জখম হয়ে তমলুক জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর অভিযোগ, পঞ্চায়েতের দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় তৃণমূলেরই দুই পঞ্চায়েত সদস্য লোক জড়ো করে তাঁদের মারে। যদিও পঞ্চায়েত প্রধানের বক্তব্য, মদ্যপ অবস্থায় পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকে গালি দিয়েছিলেন ওই চার জন। তারই প্রতিবাদ করা হয়েছে। ওই চার জন দলীয় কর্মীর নামে থানায় অভিযোগও করেছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান। |
|
গণদেবতাই সব, বললেন বন্দি লক্ষ্মণ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, হলদিয়া: পুরভোটের জয় মানুষকে উৎসর্গ করেছিলেন হলদিয়ার পুরপ্রধান তমালিকা পণ্ডা শেঠ। বলেছিলেন, “লক্ষ্মণ শেঠকে মিথ্যা মামলায় জেলবন্দি করার জবাব দিয়েছেন মানুষ।” সোমবার মানুষের প্রতি ‘আস্থা’র সেই সুরই শোনা গেল লক্ষ্মণ শেঠের গলায়। হলদিয়া পুর-নির্বাচনে বামেদের জয়ের পর এ দিনই প্রথম প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেল প্রাক্তন সিপিএম সাংসদের। আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের তিনি বললেন, “কৌরব বংশকে ধ্বংস করেছিলেন সারথি শ্রীকৃষ্ণ। প্রতিটি ক্ষেত্রে গণদেবতাই সব।” |
|
|
ইন্দিরা আবাসের লক্ষ্যমাত্রা পূর্বে ১৭, পশ্চিমে ২৪ হাজার |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে গরহাজির তৃণমূলের ৮ জন কাউন্সিলর |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর: ‘উৎসবের’ মধ্যেও তাল কাটল। দলীয় কর্মসূচিতে হাজির হলেন না দলেরই একাংশ কাউন্সিলর। পুরবোর্ডের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সোমবার খড়্গপুর পুরসভার সামনে এক উৎসবের আয়োজন করেছিল শহর যুব-তৃণমূল। দলের ১৫ জন কাউন্সিলরের মধ্যে সেখানে হাজির হয়েছিলেন পুরপ্রধান জহরলাল পাল-সহ মাত্র ৭ জন কাউন্সিলর। গরহাজির ছিলেন উপ-পুরপ্রধান তুষার চৌধুরী-সহ বাকি ৮ কাউন্সিলর। বর্ষপূর্তি ‘উৎসবে’ দলীয় কাউন্সিলরদের এই অনুপস্থিতি ঘিরে দলেই নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। |
|
শহরে রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ শিকেয় বাড়ছে বাইকের সংখ্যা, দুর্ঘটনাও |
বরুণ দে, মেদিনীপুর: বাড়ছে বসতি। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে গাড়ির সংখ্যা। অথচ মেদিনীপুর শহর ও শহরতলির গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলির সম্প্রসারণ হচ্ছে না। পরিণাম, হামেশাই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। পথচারীর মৃত্যু হচ্ছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর হয়েই চলে গিয়েছে ৬ ও ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক। এই দুই সড়কের কয়েকটি এলাকা যেন ‘মৃত্যু-ফাঁদ’। ঠিক কী হারে বাড়ছে গাড়ির সংখ্যা? জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, ১৯৪৭ সালের ১ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত জেলায় বাস, লরি, মোটর সাইকেল প্রভৃতি মিলিয়ে মোট ২ লক্ষ ৬১ হাজার ৩৪০টি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন হয়েছে (মনে রাখা প্রয়োজন ২০০২-এর ১ জানুয়ারি মেদিনীপুর ভাগ হয়)। |
|
|
মজুরি-বৃদ্ধির নামে সুবিধা কম, অনশন |
|
টুকরো খবর |
|
চিত্র সংবাদ |
|
|