ওষুধের ‘জেনেরিক’ নাম লিখে
নজির এক বিভাগে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: এ যেন মরুভূমিতে মরূদ্যান! সরকারি নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও রোগীদের প্রেসক্রিপশনে ওষুধের ‘জেনেরিক’ নাম লেখার ব্যাপারে চিকিৎসকদের একটা বড় অংশই যেখানে এখনও মুখ ঘুরিয়ে রয়েছেন, তখন এসএসকেএম হাসপাতালের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের আউটডোরটি সেখানে এক উজ্জ্বল ব্যতিক্রম।শুধু কলকাতা নয়, রাজ্যের নিরিখেই একটি বড়সড় পরিবর্তন ঘটিয়েছেন ওই বিভাগের চিকিৎসকেরা। এবং ঘটিয়েছেন প্রায় নিঃশব্দেই, পাঁচ বছর আগে। |
|
‘আড্ডায় মশগুল’ কর্মীরা, দেহ গেল না ময়না-তদন্তে |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু হয়েছে সকাল ১০টায়। কিন্তু বিকেল চারটে পর্যন্ত
মৃতদেহ পৌঁছল না মাত্র কয়েক পা দূরত্বে, ওই হাসপাতালেরই ফরেন্সিক বিভাগে। তাই ময়না-তদন্ত হল না,
আর দেহ হাতে পেলেন না বাড়ির লোকজন। পরিবর্তে সন্ধ্যায় মৃতদেহের ঠাঁই হল হাসপাতালের মর্গে। অভিযোগ,
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করে দেহটি ফরেন্সিক বিভাগে পৌঁছনোর ব্যবস্থা করার দায়িত্ব যাঁদের,
সংশ্লিষ্ট
বিভাগের সেই নার্সরা এবং কর্তব্যরত ওয়ার্ডমাস্টার তখন গল্প করছিলেন। |
|
আত্মহত্যায় প্ররোচনা, ‘উধাও’ ৫ অভিযুক্ত ডাক্তার |
নিজস্ব প্রতিবেদন: মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের শিক্ষক-চিকিৎসক বিক্রম সাহাকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ায় অভিযুক্ত ৬ চিকিৎসকের মধ্যে ‘উধাও’ ৫ জন। এঁদের ৪ জন মেদিনীপুর মেডিক্যালে কর্মরত। এক জন মেদিনীপুর মেডিক্যাল থেকে ইস্তফা দিয়ে মেদিনীপুর শহরেই ‘প্রাইভেট প্র্যাকটিস’ করেন। পুলিশ সূত্রের খবর, এই ৫ জন ‘এলাকায় নেই’ রবিবার থেকে। |
|
|
ওষুধ অমিল, সঙ্কট
সদর হাসপাতালে |
সাসপেন্ড প্রহারে
অভিযুক্ত কর্মীরা |
|
দু’দিনে মৃত পাঁচ শিশু, আক্রান্ত বহু |
|
টুকরো খবর |
|
|