পুরুলিয়া-বাঁকুড়া |
বকেয়া বিল দিয়ে হোমে আলো ফিরিয়ে গ্রামবাসী যেন সান্তা ক্লজ |
|
শুভ্রপ্রকাশ মণ্ডল, আদ্রা: বিল মিটিয়ে আলো ফেরালো সান্তা ক্লজ।
কুষ্ঠরোগীদের ছেলেমেয়েদের পুনর্বাসন কেন্দ্রের বিদ্যুতের বিল বকেয়া থাকায় সংযোগ কেটে দিয়েছিল বিদ্যুৎ বণ্টন দফতর। চাঁদা তুলে বকেয়া বিলের প্রায় পুরোটা মিটিয়ে বড়দিনের আগে পুরুলিয়ার আদ্রার ওই বেসরকারি হোমে আলো ফেরালেন স্থানীয় মণিপুর গ্রামের বাসিন্দারা। এক সপ্তাহ অন্ধকারে কাটানো হোমের বাসিন্দা দেড়শো কিশোর-কিশোরীর কাছে তাঁরাই এখন সান্তা ক্লজ। |
|
পিকনিক জমলেও রাস্তা, জল নিয়ে ক্ষোভ পর্যটকদের মধ্যে |
নিজস্ব প্রতিবেদন: বাতাসে ঠান্ডা হাওয়ার কামড় সহ্য করেই বড়দিনের সকালে চড়ুইভাতি করতে বেড়িয়ে পড়েছিল দুই জেলা। বিষ্ণুপুর, মুকুটমণিপুর, শুশুনিয়া, বিহারীনাথ, কোরোপাহাড় থেকে অযোধ্যা পাহাড়, জয়চণ্ডী পাহাড়, গড়পঞ্চকোট, দোলাডাঙা, পুঁটিয়ারি জলাধার, কয়রাবেড়া, মুরগুমা, বড়ন্তি, তেলকূপি, দুয়ারসিনি-সহ বিভিন্ন জায়গায় মানুষের ভিড় যেন আছড়ে পড়ল। উচ্ছ্বসিত স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। |
|
|
পুলিশ হেফাজতে
খুনে ধৃত কিশোর |
দুই আধিকারিককে
‘মারধরে’ ধৃত দুই |
|
টুকরো খবর |
|
বীরভূম |
তিন মাসেও জমা
পড়েনি প্রচারে
খরচের হিসেব |
দয়াল সেনগুপ্ত, দুবরাজপুর: হারুন বা জিতুন!
ভারতের নির্বাচন কমিশনের নিয়ম হল, ভোট-পর্ব চুকে যাওয়ার এক মাসের মধ্যেই সকল প্রার্থীকেই ভোট প্রচারের খরচের যাবতীয় হিসেব দাখিল করতে হবে।
কিন্তু ঘটনা হল, পুরভোটের পরে তিন মাস কেটে গেলেও দুবরাজপুরে এক জন প্রার্থীও তাঁদের ভোট-খরচের হিসেব প্রশাসনের কাছে জমা দেননি। প্রশাসন প্রত্যেক প্রার্থীকেই হিসেব জমা দিতে বারবার চিঠি দিয়েছে। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুবরাজপুর: চাষিদের জন্য আসা গমের বীজ বণ্টন নিয়ে পক্ষপাত হচ্ছে। শুধু তাই নয়, সরকারি বীজ শাসকদলের নেতাদের ঘরে ভরা রয়েছে। এমনটাই অভিযোগ সারাভারত কৃষকসভার দুবরাজপুর শাখার (সিপিএমের কৃষক সংগঠন)। সম্প্রতি দুবরাজপুর ব্লকের বিডিওকে দেওয়া একটি স্মারকলিপিতে তারা এই অভিযোগের কথা জানিয়েছে। সংগঠনের সম্পাদক হায়দার আলি ও সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অরুণ মিত্রের দাবি, অন্য বার বীজ ব্লক কৃষি দফতরে আসে। |
গম বীজ বিলিতে
পক্ষপাতের অভিযোগ |
|
টুকরো খবর |
পৌষমেলার টুকিটাকি |
|
চিত্র সংবাদ |
|
|