‘ছবি তুলতে আসিনি, খেলতে এসেছি’ |
|
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: কানের কাছে সশব্দে ফেটে চলেছে একের পর এক কনফেটি, সেকেন্ড পিছু অন্তত দু’টো। রাশি রাশি গোলাপ-পাপড়ি, রঙিন কাগজের টুকরো ঢেকে ফেলছে তাঁর নাক-চোখ-গাল। মুখ তবু ভাবলেশহীন। নির্লিপ্ত। সকাল সাড়ে দশটা। ক্লাবহাউস গেট দিয়ে সচিন রমেশ তেন্ডুলকর ঢুকছেন। ঢুকছেন, ইডেনে তাঁর ক্রিকেটজীবনের শেষ টেস্ট যুদ্ধের প্রস্তুতিতে। তবু মুখে অভিব্যক্তির খোঁজ নেই কেন? |
|
‘সচিনের ম্যাচে মাঠে যাই না নজর লাগার ভয়ে’ |
নিজস্ব প্রতিবেদন: কেনিয়ার বিরুদ্ধে সেঞ্চুরির পর হেলমেট খুলে আকাশের দিকে তাকিয়ে সদ্যপ্রয়াত বাবাকে স্মরণ করছেন সচিন তেন্ডুলকর ক্রিকেট রূপকথার জন্ম হয় যা থেকে, সেই অবিনশ্বর মুহূর্তেগুলোর অন্যতম ছবিটা। অথচ যে পরিবার তার প্রধানকে হারিয়েছিল, সেই তেন্ডুলকরদের জন্য বাবার শ্রাদ্ধবাসর ভুলে সচিনের ক্রিকেট মাঠে ফিরে যাওয়াটাই ছিল সবচেয়ে স্বাভাবিক সিদ্ধান্ত! “বাবা যদি এক মুর্হূতের জন্যও পরলোক থেকে ফিরে আসতে পারতেন, তা হলে উনিও সচিনকে বলতেন, ফিরে গিয়ে মাঠে লড়াই করো। পরিবারের প্রত্যেকেই তখন মনে করেছিল যে, বাবার পারলৌকিক অনুষ্ঠানে থাকার বদলে বিশ্বকাপে সচিনের ফিরে গিয়ে দেশের হয়ে খেলাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” |
|
|
সচিন উৎসবে গেইলের ‘বাউন্সার’ |
|
রাজীব ঘোষ, কলকাতা: কলকাতার রাস্তা দিয়ে ছুটছেন ক্রিস গেইল। পিছনে তাঁর বাউন্সাররা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এমনই অদ্ভুত দৃশ্য দেখলেন শহরের পথচলতি মানুষ।
ঘটনাটা কী?
এ দিন ইডেনে প্র্যাকটিস সেরে সন্ধ্যায় ক্যামাক স্ট্রিটের এক ঘড়ির শোরুমে বাণিজ্যিক প্রচারে গিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের তারকা ব্যাটসম্যান। কিন্তু সেই অনুষ্ঠানে যাওয়া সংবাদমাধ্যমের বেশিরভাগ আমন্ত্রিত প্রতিনিধিদের শোরুমে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এর পরে গেইলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বাউন্সারদের সঙ্গে ঝামেলা লেগে যায় সাংবাদিকদের। |
|
|
|
জাতীয় দল থেকে বাদ সুব্রত-নির্মলরা |
|
|
ফালোপার ভবিষ্যৎ
ঠিক হতে পারে আজ |
|
ডার্বির আগে অপরাজিত থাকতে চান করিম |
|
টুকরো খবর |
|
|