বর্ধমান |
জিতল শুধু তৃণমূল
|
|
রানা সেনগুপ্ত, বর্ধমান: বছর চারেক আগে বর্ধমান শহরে একটি স্কুলভোটে হার দিয়ে ‘অপরাজেয়’ বামেদের পতনের সূচনা হয়েছিল। পুরভোটের ফলে বৃত্তটা সম্পূর্ণ হল। সেই সঙ্গে আপাতত অবসান হল ৩২ বছরের বাম শাসনের। স্বাধীনতার পর থেকেই যে শহর একটানা কংগ্রেসের দখলে ছিল, ১৯৭৭ সালে রাজ্যে ক্ষমতাদখলের পরে সেখানে পুরবোর্ড ভেঙে দেয় বামফ্রন্ট। |
|
বোর্ড হাতে, তবু গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়েই চিন্তা |
সৌমেন দত্ত, গুসকরা: গণনাকেন্দ্রের বাইরে সাদা পাঞ্জাবী পড়ে গুসকরা স্টেশন রোডে পায়চারি করছিলেন গুসকরার বিদায়ী পুরপ্রধান তৃণমূলের চঞ্চল গড়াই। বিদায়ী উপ পুরপ্রধান মল্লিকা চোংদার বসেছিলেন গণনাকেন্দ্র পিপিপি ইনস্টিটিউশনের ভিতর। গণনা তখন সবে শেষ হয়েছে। মল্লিকাদেবী বলে উঠলেন, “যাক টেনশনটা কাটল! তৃণমূলের মধ্যে সবথেকে বেশি ভোটে আমিই জিতেছি। |
|
|
সিপিএম-তৃণমূল সংঘর্ষে গুসকরায় তিরবিদ্ধ তিন |
|
বিপর্যয় কি ‘আকস্মিক’, ময়নাতদন্ত সিপিএমে |
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
স্পষ্ট নীতি নেই, ঠিকা শ্রমিকদের কাজ থেকে সরানোর অভিযোগ ডিএসপি-তে |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: রাজ্যে ক্ষমতার পালাবাদলের পরে সিটু ও আইএনটিইউসি সমর্থক বহু ঠিকাকর্মীকে ডিএসপি-র কাজ থেকে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে মঙ্গলবার বিক্ষোভ দেখাল আইএনটিইউসি। তাঁদের দাবি, ঠিকা শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে স্পষ্ট নীতি না থাকায় এই ধরণের ঘটনা ঘটেছে। ডিএসপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বাম আমলেও সিটু ও আইএনটিইউসি-র মধ্যে খুচখাচ অশান্তি হত। |
|
লিনেন, রঙিন ধুতিতে বাজার মাত পুরুষদের |
সুশান্ত বণিক ও অর্পিতা মজুমদার, দুর্গাপুর: পুজো শপিং আর ফ্যাশনে মেয়েদের একচেটিয়া অধিকারের দিন আর নেই। শহরের নানা মল, দোকান, বাজারে চোখ রাখলেই বোঝা যায়, পুরুষেরাও প্রায় সমান তালেই টক্কর দিচ্ছেন। বেশ গুছিয়ে, ফ্যাশনে ‘ইন’ আর ‘আউটে’র খোঁজখবর করেই পুজো শপিংয়ের ময়দানে নামছেন তাঁরা। এমনকী অনেক সময়েই ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে নানা দোকানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মন কাড়া পোশাকটির খোঁজে। |
|
|
একশো দিনের কাজ নিয়ে অশান্তি |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
পুজো আসছে |
|
|