দিন পেরোলেই কর্মকাণ্ডে ইতি, শুকিয়ে মরে যায় গাছ
|
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, আসানসোল: কর্মসূচির অন্ত নেই। পদযাত্রা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পড়ুয়াদের দিয়ে বৃক্ষরোপণ— পরিবেশ দিবসে ফি বছরই গা-ঝাড়া দিয়ে নেমে পড়ে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ ও পুরসভা। খনি ও শিল্পাঞ্চলের পরিবেশ রক্ষা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়ে কর্তাদের কপালে। দূষণ রোধে সারা বছর ধরে নানা কাজকর্মের আশ্বাসবাণীও মেলে। |
|
গাছ লাগিয়েই তৃপ্তি বৃদ্ধ শ্রীমন্তের |
বিতান ভট্টাচার্য, ব্যারাকপুর: লবটুলিয়ার যুগলপ্রসাদ আর জগদ্দলের শ্রীমন্তকুমার জানার মধ্যে একটাই মিল। ঘুম ভাঙার পর থেকেই গাছের চারা নিয়ে বেরিয়ে পড়া। দিনের আলো যত ক্ষণ থাকে, একের পর এক গাছ লাগিয়ে চলা। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরণ্যক কখনও পড়েননি শ্রীমন্তবাবু। তাই যুগলপ্রসাদের সঙ্গে তাঁর পরিচয়ও হয়নি। |
|
|
তিন দশকের তফাতে
হারিয়ে গিয়েছে কয়া |
বিশ্বজ্যোতি ভট্টাচার্য, জলপাইগুড়ি: কে বলবে এক সময় নৌকা চলত? বছর ভর গভীর জলে মাছ ধরত জেলেরা। বলে না কেউ। জানেও না কেউ। ধান খেতে দাঁড়িয়ে আক্ষেপ করলেন দীনেশ রায়। বয়স সত্তর ছুঁয়েছে। ময়নাগুড়ির জোড়পাকড়ি গ্রামে জন্ম। বললেন, “কত মাছ ধরেছি কয়া নদীতে। বছর ভর জল থাকত। নৌকায় পারাপার করতাম। সবই শেষ হয়ে গেল চোখের সামনে।” |
|
বর্জ্যের ঠিকানা পথেঘাটেই, নিস্তার খুঁজছেন নগরবাসী |
|
|
পরিবেশ
রক্ষায়
পরামর্শ |
|
মা কখন আসবে,
পথ চেয়ে
আছে
বাঁকাদহের খুদে হাতি |
|
|
পরিবেশ
বাঁচানোর বার্তা
কর্মসূচিতে |
|
টুকরো খবর |
পরিবেশ বাঁচাতে... |
|
|