উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
তোলা না দেওয়ায়
আবার মারধর,
অভিযুক্ত তৃণমূল |
নিজস্ব সংবাদদাতা, ক্যানিং: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে জনসভায় বলেছেন, তিনি তোলাবাজির বিরুদ্ধে। কিন্তু বার বার তারই দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠছে। এমনকী তোলা দিতে রাজি হলে মারধর করার অভিযোগও উঠছে দলের বিরুদ্ধে।
তোলা না দেওয়ায় গত ১৪ ফেব্রুয়ারি দুর্গাপুরের এক সিটু নেতা তথা পরিবহণ ব্যবসায়ীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে। |
|
শুভাশিস ঘটক, আমতলা: ১৩ মাস বাদে মিলল সরকারি ক্ষতিপুরণ।
মগরাহাটের নৈনান-কাণ্ডে পুলিশের গুলিতে মৃত রেজিনা খাতুন এবং সায়েরা বিবির পরিবারের লোকজন এত দিন নানা মহলে ঘুরে সরকারি ক্ষতিপূরণের আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন। কিন্তু সোমবার, দক্ষিণ শহরতলির আমতলায় একটি সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত থেকেই সেই ক্ষতিপূরণ পেলেন তাঁরা। দু’টি পরিবারের হাতেই দু’লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। |
নৈনান কাণ্ডে ১৩
মাস পর ক্ষতিপূরণ |
|
টুকরো খবর |
|
|
ভাষা দিবসের প্রস্তুতি বনগাঁয়। সোমবার ছবিটি তুলেছেন পার্থসারথি নন্দী। |
|
হাওড়া-হুগলি |
সিআইডি’তে অনাস্থা, গুড়াপ-তদন্তে সিবিআই |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: সিআইডি-তদন্তে ভরসা নেই। তাই গুড়াপের মহিলা হোমে আবাসিকাদের ধর্ষণ ও খুনের মামলার তদন্তভার সিআইডি-র হাত থেকে কেড়ে সিবিআইয়ের উপরে ন্যস্ত করল কলকাতা হাইকোর্ট। শুধু তা-ই নয়, প্রয়োজন বুঝলে পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও হোমের অব্যবস্থা নিয়েও সিবিআই-কে তদন্তের অনুমতি দিয়েছে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
সোমবারের আদালত সিআইডি-র তদন্ত-দক্ষতা ও পরিকাঠামো নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: নিজেদের হাতে থাকা মামলার ব্যাপারে সিআইডি’র অপ্রস্তুত অবস্থাটা যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল গুড়াপ-কাণ্ড।
গুড়াপ-তদন্তে সিআইডি’র বদলে সিবিআইকে চেয়ে দাখিল হওয়া জনস্বার্থ-মামলার শুনানি ছিল সোমবার, হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। কথা ছিল, সিআইডি তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্ট পেশ করবে। |
শুনানি আছে,
জানতেনই না তদন্তকারী |
|
এখানে অন্তত বেঁচে আছি, স্বস্তি সেই আবাসিকদের |
|
লিকুইডেটর নিয়োগের
নির্দেশ বহাল রাখল
ডিভিশন বেঞ্চ |
|
|
লিকুইডেটরেই ভরসা বঞ্চিত শ্রমিকদের |
|
টুকরো খবর |
|
|
বোরো ধানের বীজতলার কাজ চলছে জেলায় জেলায়। শীতের মরসুমে সামান্য বৃষ্টিতে
কাজে সুবিধা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চাষিরা। আরামবাগে ছবিটি তুলেছেন মোহন দাস। |
|
|