যুক্তি নয়, ব্যক্তিগত আক্রমণে বুদ্ধদেবকে জবাব ফিরহাদের |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: গর্জন যত করলেন, বর্ষণ তত হল না!
রাজ্যের শিল্প, কৃষি, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি নিয়ে মঙ্গলবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সমালোচনা করেছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ২৪ ঘণ্টা কাটার আগেই
সেই সমালোচনার জবাব দিতে বসে পাল্টা যুক্তির বদলে বুদ্ধবাবুকে ব্যক্তিগত আক্রমণই করলেন রাজ্য সরকারের মুখপাত্র তথা পুরমন্ত্রী ফিরহাদ (ববি) হাকিম।
শিল্পায়নে ব্যর্থতা থেকে শুরু করে পাহাড়-জঙ্গলমহল, মেলা-উৎসবের সংস্কৃতি অনেক বিষয়েই রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেছিলেন বুদ্ধবাবু। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: প্রথমে বলা হয়েছিল, মন্ত্রীর সঙ্গে বিধায়ক-সচিবদের যোগাযোগের সেতু হিসেবে কাজ করবেন পরিষদীয় সচিব। বুধবার আরও এক ধাপ এগিয়ে রাজ্য সরকার জানিয়ে দিল, এ বার থেকে বিধানসভায় মন্ত্রীদের হয়ে তাঁরা বক্তব্যও পেশ করতে পারবেন। এতে বিধানসভায় মন্ত্রীদের হাজিরা আরও কমবে বলে বিভিন্ন মহলের আশঙ্কা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারে ৪৪ জন মন্ত্রী। তাঁদের কাজে সাহায্যের জন্য পরিষদীয় সচিবের পদ বানিয়েছে রাজ্য, যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। |
বিধানসভায় মন্ত্রীর হয়ে
বলবেনও পরিষদীয় সচিব |
|
অমিতের পর সুব্রত, টাকার জন্য নিরন্তর দরবার ভোটের মুখে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে গ্রামাঞ্চলে উন্নয়নের কাজ চালু রাখতে হবে রাজ্যে। আর তার জন্য চাই টাকা। গত কালই তাই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর কাছে এক দফা দরবার করেছেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। আর আজ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী জয়রাম রমেশের কাছে দরবার করলেন রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। রাজ্যের মাওবাদী অধ্যুষিত ও পিছিয়ে পড়া জেলাগুলির জন্য সড়ক থেকে ১০০ দিনের কাজ এই ধরনের একাধিক গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য দ্রুত অর্থ মঞ্জুর করার অনুরোধ করলেন তিনি। একশো দিনের কাজের ক্ষেত্রে পাইলট পর্যায়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বায়োমেট্রিক কার্ড চালু করার আবেদন জানানো হয়েছিল রাজ্যের তরফে। |
|
রাজ্য চাইছে, তাই প্রচারে আসছেন দিল্লির ২ মন্ত্রী |
|
টাকা তুলে বেপাত্তা
আর্থিক সংস্থা |
|
|
চাকরির টোপ দিয়ে প্রতারণা, ধৃত চাঁই-সহ ২ |
|
টুকরো খবর |
|
|