দুষ্কৃতীরাই গুলি চালায়, রিপোর্ট দিয়েছিলেন মণীশ |
শমীক ঘোষ: তখন ছিলেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব। এখন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী। কুড়ি বছর আগেকার ২১ জুলাই নিয়ে সম্প্রতি যখন বিতর্ক তুঙ্গে, গুলিচালনার দায়ে তৎকালীন তথ্য-সংস্কৃতি মন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা, তখন আর এক বার সামনে এল সেই সময় হাইকোর্টে জমা দেওয়া মণীশ গুপ্তের হলফনামাটি। যে হলফনামায় যুব কংগ্রেসের ওই সমাবেশে বহু সশস্ত্র ও নেশাগ্রস্ত সমাজবিরোধীর জমায়েতের কথা বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, তারাই পুলিশকে লক্ষ্য করে বোমা, গুলি ছোড়ে। এই ঘটনায় বহু পুলিশ এবং সাধারণ নাগরিকও জখম হন। |
|
|
কলেজে ভোটের দামামা, সদল হাজির তৃণমূল বিধায়ক |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা: পাঁচ দিন আগেই কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমার সময়ে স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর ও নেতৃত্বের উপস্থিতি নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছিল দমদমের সরোজিনী নাইডু কলেজে। অভিযোগ, মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেনি এসএফআই। বুধবার কার্যত তারই পুনরাবৃ্ত্তি দেখল বিধাননগর গভর্নমেন্ট কলেজ। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা এ দিন কাউন্সিলর বা নিচুতলার নেতাদের মধ্যে আটকে থাকেনি। কলেজের দরজায় হাজির হলেন শাসক দলের এক বিধায়ক। তাঁর উপস্থিতিতেই গোলমাল ছড়াল কলেজের বাইরে।
|
|
বিয়ের আসর বসাবেন? ঢুকে পড়ুন পুরসভার পার্কে |
অনুপ চট্টোপাধ্যায়: কাউন্সিলর সঞ্চিতা মণ্ডল জানেন না। জানেন না মেয়র পারিষদ (পার্ক ও উদ্যান) দেবাশিস কুমার। এমনকী, খোদ মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়েরও গোচরে নেই। অথচ, কলকাতা পুরসভা থেকে ঢিল-ছোড়া দূরত্বে, মধ্য কলকাতার সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারের মাঠে রীতিমতো মণ্ডপ সাজিয়ে বসল বিয়ের আসর। যদিও কলকাতা পুরসভার নিয়মে পার্কের মধ্যে বিয়েবাড়ি পুরোপুরি নিষিদ্ধ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এমনটা প্রায়ই হয়। বিয়ের মরসুমে মাঠটি ভাড়া দেয় মাঠের ওই অংশে থাকা একটি ক্লাব। সেই ভাড়ার একটা টাকাও পুরসভার ভাঁড়ারে জমা পড়ে না। |
|
|
|
ডিআরএম দফতরে
ভাঙচুর, কর্তাদের
হেনস্থা শিয়ালদহে |
|
লোক টানার লড়াই দুই বাম দলের মধ্যে |
|
আগামী বইমেলা সাত দিন বাড়াবেন মুখ্যমন্ত্রী |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|