দুস্তর বাধা পেরিয়ে
৫ পড়ুয়ার স্বপ্নের উড়ান |
নিজস্ব প্রতিবেদন: দুর্বল ডানায় ভর করেই ওরা চক্কর দিয়ে ফেলেছে অনেকটা আকাশ। ওদের ডানায় রৌদ্রের গন্ধ। সব্যসাচী মিত্র, অনির্বাণ দে ও পিঙ্কি মণ্ডল ক্যানসারে আক্রান্ত। তিন জনেরই বাবার যৎসামান্য রোজগার। কিন্তু সব কিছু ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে তিন জনই পেরোল মাধ্যমিকের চৌকাঠ। বিস্তর কেরামতি দেখাল আরও দুই ছাত্র। কখনও খেয়ে, কখনও না-খেয়ে সুব্রত মণ্ডল প্রমাণ করেছে, দিনমজুর বাবার প্রতিভাধর ছেলের ঘরানা এখনও মুছে যায়নি বাংলার মাটি থেকে। |
|
সাবেরী প্রামাণিক, কলকাতা: দিল্লি বোর্ডে মেয়েদের যে ‘জয়যাত্রা’ চলছিল, তা যেন কিছুটা থমকে গেল মাধ্যমিকে এসে! যার জন্য মূলত গ্রামাঞ্চলে মেয়েদের প্রতি সামাজিক ও পারিবারিক বৈষম্যের দিকেই আঙুল উঠেছে। আইসিএসই-সিবিএসই’তে এ বারও পাশের হারে টক্কর দিয়ে ছাত্রদের পিছনেও ফেলেছে মেয়েরা। এমনকী, দিল্লি বোর্ডের বিভিন্ন পরীক্ষায় সম্ভাব্য মেধা-তালিকাতেও মেয়েদের উপস্থিতি প্রবল। মঙ্গলবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রকাশিত মাধ্যমিকের মেধা-তালিকাতেও ছাত্রীর সংখ্যা নজর এড়িয়ে যাওয়ার নয়। |
মেয়েরা পিছিয়ে
পাশের হারে, দায়ী ‘বৈষম্য’ই |
|
প্রথম তিনে নেই কলকাতা,
মেয়েদের প্রথমও বাঁকুড়ার |
নিজস্ব প্রতিবেদন: এত দিন সব পরীক্ষায় সে প্রথম হয়েছে। তা বলে মাধ্যমিক! ভাবেনি হুগলির চন্দননগর শ্রী অরবিন্দ বিদ্যামন্দিরের ছাত্র সুহার্ত মল্লিক। অথচ সেটাই হয়েছে। ৬৭৬ পেয়ে এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধাতালিকায় সবচেয়ে উপরে নাম রয়েছে সুহার্তর। টিভিতে সকালে খবর দেখে তাই প্রথমটায় বিশ্বাস হয়নি চুঁচুড়ার ষণ্ডেশ্বরতলা দত্ত লেনের মল্লিক পরিবারের। বাবা সুব্রত মল্লিক পুলিশকর্মী। কালনায় কর্মরত। তবে, মঙ্গলবার বাড়িতেই ছিলেন। সুহার্তের কথায়, “ফল ভাল হবে জানতাম। কিন্তু প্রথম হব ভাবিনি।” |
|
জেলে পরীক্ষা দিয়ে
পাশের হারে টেক্কা |
কাল বন্ধে কাজে না-এলে
ছুটি নয়, ফের কঠোর মমতা |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|