ওই শিশুদের চিকিৎসা
করারই সুযোগ মেলেনি,
বললেন মমতা |
নিজস্ব প্রতিবেদন: মালদহ সদর হাসপাতালে ৪৮ ঘণ্টায় ১৫টি শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ওঠা গাফিলতির অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি অবশ্য এ দিন ৭টি শিশু মারা গিয়েছে বলে দাবি করেন। মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি, শিশুগুলি এমন অবস্থায় হাসপাতালে এসেছিল যে তাদের চিকিৎসার কোনও সুযোগই পাওয়া যায়নি। |
|
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: নিজেদের পরিচিতির জোরে, প্রভাব খাটিয়ে বিপিএল কার্ড জোগাড় করে ফেলছেন আর্থিক ভাবে সক্ষম শ্রেণির একাংশ। এবং সেই কার্ডের জোরেই প্রকৃত গরিবদের বঞ্চিত করে দখল করছেন সরকারি হাসপাতালের সুযোগ-সুবিধার সিংহভাগ। স্বাস্থ্য দফতরের সমীক্ষাতেই সম্প্রতি এই তথ্য উঠে এসেছে।
ডায়মন্ডহারবার হাসপাতালে বিপিএল কার্ড দেখিয়ে বৃদ্ধা মাকে ভর্তি করতে এসেছিলেন এক ভদ্রলোক। |
সম্পন্ন হাতে বিপিএল
কার্ড, সরকারি
চিকিৎসা বেদখল |
|
সরকারি হাসপাতালে
অগ্নি-সুরক্ষা আধিকারিক |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: অগ্নি-সুরক্ষাবিধি না-মানার জন্য বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আগে নিজেদের হাসপাতালগুলোকে কিছুটা ‘গুছিয়ে’ নিতে শুরু করল রাজ্য সরকার। যার প্রাথমিক অঙ্গ হিসেবে স্বাস্থ্য দফতর এ বার সরকারি হাসপাতালের জন্য ‘ফায়ার সেফটি অফিসার’ নিয়োগ করতে চলেছে।
ফায়ার লাইসেন্স থাকলেও অগ্নি নির্বাপনের যথাযথ বন্দোবস্ত না-থাকায় বেসরকারি হাসপাতালগুলির বিরুদ্ধে ‘কড়া ব্যবস্থা’ নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের মন্ত্রী জাভেদ খান। |
|
|
দেরি আছে বলে
ফেরাল মেডিক্যাল,
প্রসব রাস্তাতেই |
|
সাক্ষী ভাঙাতে
টাকার টোপ, আদালতে
অভিযোগ পুলিশের |
|
|
প্রসবকালে শিশুর ওজন হওয়া উচিত দেড় কেজি, মত মমতার |
|
পরিষেবার ব্যবস্থা না করেই
প্রচার চালাচ্ছে স্বাস্থ্য দফতর |
স্বাস্থ্য-শিক্ষা প্রসঙ্গ
উঠল যুব-সংসদেও |
|
মেয়াদ উত্তীর্ণ টিকা,
ঘেরাও স্বাস্থ্যকর্মী |
‘লাইসেন্স রিনিউ’ না-করায়
নোটিস ১৩টি নার্সিংহোমকে |
|
টুকরো খবর |
|
|