উত্তরপ্রদেশের ভোটে দিল্লিরই অগ্নিপরীক্ষা
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি:
ভারতের বৃহত্তম রাজ্যে তাদের লড়াই তিন ও চার নম্বর জায়গার জন্য। কিন্তু
উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা ভোট অনেকটাই ঠিক করে দেবে দিল্লির মসনদে দেশের প্রথম দুই দলের রাজনৈতিক
ভবিষ্যৎ। কংগ্রেস এবং বিজেপি-র পক্ষে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ’ এই ভোট ফেব্রুয়ারি মাসে সাত দফায় হবে
বলে আজ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এর আগে আর কোনও রাজ্যে এত দফায় ভোট হয়নি। |
|
দুর্নীতি নয়, লোকপাল এখন সংরক্ষণ-জটে |
জয়ন্ত ঘোষাল, নয়াদিল্লি: লালু-মুলায়ম-মমতার দাবি মেনে সংখ্যালঘু সংরক্ষণের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার পরে এ বার লোকপাল বিল পাশ করাতে মরিয়া কংগ্রেস। বিজেপি কিন্তু লোকপালে সংরক্ষণের সাংবিধানিক এক্তিয়ার নিয়েই প্রশ্ন তুলছে। ‘শেষ বিচারের ভার বিচারবিভাগের’, এই বলে বিষয়টি নিয়ে পাশ কাটাচ্ছে কংগ্রেস। সব মিলিয়ে পিছনে চলে গিয়েছে দুর্নীতির প্রশ্ন। এই ভোটের মরসুমে লোকপাল এখন সংখ্যালঘু-রাজনীতির তাস। বৃহস্পতিবার লোকসভায় আসে লোকপাল বিল। |
|
মেল, ফ্যাক্সে দিল্লির ঘুম কাড়ছেন প্রবাসী অণ্ণাপন্থী |
প্রেমাংশু চৌধুরী, নয়াদিল্লি: হাজার হাজার এসএমএস আর ই-মেল ইনবক্স ভরিয়ে দিচ্ছে। এত ফ্যাক্স আসছে যে সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। কংগ্রেসের সদর দফতর থেকে শুরু করে প্রতিটি সাংসদের বাড়িতে থেকে থেকেই টেলিফোন বেজে উঠছে। প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়, এমনকী সনিয়া গাঁধী, রাহুল গাঁধীর বাড়িতেও একই অবস্থা। আঞ্চলিক দল, কিংবা নির্দল সাংসদরাও রেহাই পাচ্ছেন না। গত এপ্রিল মাসে এক বার এমন দুঃসহ অভিজ্ঞতা হয়েছিল। সংসদে লোকপাল বিল পেশ হওয়ার পর থেকে ফের একই কাণ্ড। সব এসএমএস, ই-মেল বা ফ্যাক্সের দাবি একটাই ‘দুর্নীতি দমনে সব থেকে বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন লোকপাল গঠন করতে হবে। সিবিআইকে লোকপালের আওতায় রাখতে হবে। তা না হলে লক্ষ লক্ষ দেশবাসীর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে।’ |
|
|
|
চোখ উপড়ে ফেলা ওদের প্রিয় আমোদ |
|
অণ্ণা নিয়ে সুর
চড়ল কেন্দ্রের |
নির্বাচনের মধ্যে বাজেট,
বিতর্কে জড়াল কমিশন |
|
দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর দ্বন্দ্বে নাগাল্যান্ডে ম্লান বড়দিন |
|
টুকরো খবর |
|
|