প্রয়োজনে আসবেন, আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর |
|
অগ্নি রায় ও অনমিত্র সেনগুপ্ত, নয়াদিল্লি: আগামিকাল রাজধানীতে জাতীয় উন্নয়ন পরিষদের বৈঠক। তার আগে আজ প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের সঙ্গে বৈঠকে আলাদা করে কোনও বিশেষ আর্থিক প্যাকেজের দাবি তুলে ধরেননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বরং সমস্যার মূল ধরে নাড়া দিয়ে কেন্দ্রের কাছে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সুরাহা প্রার্থনা করেছেন তিনি।
কী সেই ‘সমস্যার মূল’? পশ্চিমবঙ্গের তরফে বলা হচ্ছে, রাজ্যের বর্তমান ‘সঙ্কটজনক’ পরিস্থিতির মূলে যেমন রয়েছে শোচনীয় আর্থিক অবস্থা, তেমনই আছে পরিকাঠামো উন্নয়নে খামতিও। |
|
আজ শেষ ‘সময়সীমা’, পরীক্ষায় প্রশাসন |
নিজস্ব সংবাদদাতা, ঝাড়গ্রাম ও মেদিনীপুর: পরীক্ষায় প্রশাসন। পরীক্ষায় মুখ্যমন্ত্রী।
পরীক্ষা জনজীবন স্বাভাবিক রাখার। পরীক্ষা হিংসা-নাশকতা ঠেকানোর।
অস্ত্র সংবরণের জন্য মাওবাদীদের যে সাত দিনের ‘সময়সীমা’ বেঁধে দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আজ, শনিবার তা শেষ হচ্ছে। আজই জঙ্গলমহলে ফের বন্ধ ডেকে সংঘাতের বার্তা দিয়েছে মাওবাদীরা। কোনও রকম অশান্তি হতে না দেওয়ার ‘চ্যালেঞ্জ’ তাই রাজ্য প্রশাসনের সামনে। |
|
|
শিল্প-আবেদনপত্র
ছেঁটে সাত পাতার,
তবু সংশয় |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: শপথ নেওয়ার পর পরই শিল্প স্থাপনে লালফিতের ফাঁস কাটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথা মেনেই রাজ্যের পাঁচটি জেলায় শিল্প স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় একশো পাতার আবেদনপত্রকে ছেঁটে ১১ পাতায় নামানো হয়েছিল।
কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী তাতেও খুশি হননি। ফলে তা ছেঁটে সাত পাতায় নামানোর নিশ্চিত প্রতিশ্রুতি মিলেছিল গত সোমবার, শিল্পমহলের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া-বৈঠকে। |
|
|
|
মানুষকে ‘বিরক্ত’ না করে
আন্দোলন চান বাম শরিকরা |
নিম্নচাপ-ঘূর্ণাবর্তের বিদায়ে
স্বস্তি আনছে দীপাবলি |
|
কয়লার মজুত কম, তবু বিদ্যুৎ দফতরকে ‘বাঁচাল’ বৃষ্টি |
|
টুকরো খবর |
|
|