আনন্দবাজার পত্রিকা - বর্ধমান

বর্ধমান

মণ্ডপ মাতাল ছৌ, শিল্পীরা চান প্রশিক্ষণ

রানা সেনগুপ্ত, বর্ধমান: কখনও মহিষমর্দিনী দুর্গার অসুর বধের পালা। কখনও আবার গণেশের নাচ। কখনও যদি লবণাসুর বধের আখ্যান, কখনও বা নরক রাজা বধ। বর্ধমানের লাল্টু স্মৃতি সঙ্ঘের মণ্ডপে পঞ্চমী থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে ছৌ-নাচ। পুরুলিয়া শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে হুড়া থানার পালগাঁ গ্রামের শিল্পীরা এখন ডেরা বেঁধেছেন এই মণ্ডপে।

সন্ধিক্ষণে দেবীর কাছে শান্তিই চাইল গোশুম্বা

সৌমেন দত্ত, কাটোয়া: মা শান্তি দাও।
বন্ধ দরজার ভিতর থেকে প্রার্থনা করলেন ওঁরা।
পুজোর ঠিক আগেই পর পর খুন, সংঘর্ষ। গ্রামছাড়া অনেকে। এ বার গ্রামের পুজোয় নেই কোনও আড়ম্বর। ভয়ে মণ্ডপ তৈরি, আলোকসজ্জার কাজে আসেননি কেউ।

বছরভর দেবী পুজো পান
ভবা পাগলার বাড়িতে

চাঁদা তোলা থেকে প্রসাদ বিলি, সবেই রয়েছেন মৈনুদ্দিনরা

আসানসোল-দুর্গাপুর

চোরাই কয়লায় টান,
জলসা বন্ধ খনিরাজ্যে

নীলোৎপল রায়চৌধুরী, রানিগঞ্জ: কালো হিরের পুজোর দ্যুতি ম্লান। চোরাই কয়লার কারবারে ইদানীং অনেকটাই আগল পড়েছে। খনি এলাকায় কাঁচা টাকার ওড়াউড়ি কমেছে। সেই সঙ্গে জলসার জমকও। দুর্গা ও কালীপুজো কাবার করে ফি বছরই নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত বড় বাজেটের জলসা হয় কয়লাঞ্চলে।

সুশান্ত বণিক, আসানসোল: কোথাও ওড়িশার মন্দির, কোথাও ছোট্ট একটি গ্রাম। বাদ নেই কিছুই। মহকুমার মেগা পুজোর তালিকায় প্রথম সারিতে বরাবরই থাকে খনি অঞ্চলের পুজোগুলি। ব্যতিক্রম হয়নি এ বারও। কোলিয়ারিতে কর্মরত শ্রমিকেরা এক দিনের বেতন জমিয়ে এই পুজোগুলি করেন। বাইরে থেকে চাঁদা তোলা হয় না।

কয়লাঞ্চলে সূর্যমন্দির,
আলোর কারসাজিও

শাশুড়ির থেকে শম্পা
শিখছেন পুজোর পাঠ

হোক ছোট, রাতদিন
কাটে নিজের পুজোয়

নির্দিষ্ট ঘাটে বিসর্জন দিন, বলছে পুরসভা

ছবিতে মহানবমী

First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.