চিৎকার নয়, কর্মীদের ভালবাসা দিয়ে কাজ চান মুখ্যমন্ত্রী |
 |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: এত দিন না-জানিয়েই বিভিন্ন হাসপাতালের হাল দেখতে যাচ্ছিলেন। আর মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হানা দিলেন খাস স্বাস্থ্য ভবনে, সেখানকার কাজের পরিবেশ সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে। প্রথম স্বাস্থ্য-সফরে নানা কারণে তাঁর ক্রুদ্ধ মুখ দেখা গিয়েছিল। এ দিন কিন্তু কর্মীদের সঙ্গে একাত্ম হয়ে ওঠার তাগিদ লক্ষ করা গিয়েছে তাঁর মধ্যে। কাজ আদায়ের জন্য কড়া দাওয়াইয়ের পরিবর্তে দেখা গিয়েছে ‘ভোকাল টনিক’ প্রয়োগের মুন্সিয়ানা। স্বাস্থ্য দফতরের দায়িত্ব নেওয়ার পরে এটাই ছিল মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রথম স্বাস্থ্য ভবন পরিদর্শন। |
|
মান্নানের ঠাঁই হল না যাদবপুরে, বিধি নিয়ে প্রশ্ন |
নিজস্ব সংবাদদাতা, শ্রীরামপুর: শেষ পর্যন্ত শ্রীরামপুর টিবি হাসপাতালেই ভর্তি হতে হল আরামবাগের যক্ষ্মা রোগী মান্নান খানকে। সরকারি বিধির জাঁতাকলে পড়ে তাঁর স্থান হল না যাদবপুর টিবি হাসপাতাল বা জলপাইগুড়ি টিবি হাসপাতালে। অথচ মান্নানের যা অবস্থা, তাতে ওই দুই হাসপাতালের কোনও একটিতে জায়গা হলে তবেই তাঁর যথাযথ চিকিৎসা হত। শ্রীরামপুরের হাসপাতালে তাঁকে ‘সুপারভাইজ ক্যাট-২ পদ্ধতিতে চিকিৎসা করানো হবে। |
 |
|
ছোটদের দৃষ্টিদানের টাকা
বড়দের ছানি কাটতে শেষ |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: টাকা বরাদ্দ হয়েছিল স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের অন্ধত্ব নিবারণের জন্য। কিন্তু তা খরচ হয়ে গিয়েছে বড়দের ছানি কাটার কাজে! ফলে ছোটদের জন্য ওই প্রকল্প রয়ে গিয়েছে সেই তিমিরেই। অন্ধত্ব নিবারণে স্কুলে স্কুলে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের (৬-১৪ বছরের) চোখ পরীক্ষার জন্য বছরে গড়ে পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ করে স্বাস্থ্য দফতর। পরিকল্পনার উদ্দেশ্য, রাজ্যের কত ছাত্রছাত্রী চোখের সমস্যায় ভুগছে, তার তালিকা তৈরি করা। কত ছাত্রছাত্রী অন্ধত্বের শিকার হতে চলেছে, তার একটা চিত্র তুলে ধরা। এবং সেই সঙ্গে ওই সমস্যার সমাধান করা। |
|
প্রায় অনাবৃত অবস্থায় ওটিতে নিয়ে যাওয়া হয় রোগীদের |
|
|
|
যমজ শিশুকন্যা মিলল মাঠে, মৃত্যু এক জনের |
|
ভাতারের হাসপাতালে
আচমকা জেলাশাসক |
 |
|
পরিষেবা ফেরাতে আন্দোলন |
কাজিয়ায় সরগরম স্বাস্থ্য দফতর |
|
টুকরো খবর |
|