একুশে জুলাইয়ের পরে জেলায় জেলায় মমতা |
|
অনিন্দ্য জানা, কলকাতা: তাঁর হাসপাতাল পরিদর্শনের ‘সারপ্রাইজ ভিজিট’ মডেল গোটা রাজ্যেই চালু করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের পর মুখ্যমন্ত্রী জেলা সফরে বেরোতে চান। তখন তিনি সরেজমিনে গিয়ে জেলার হাল দেখবেন। একই সঙ্গে জরিপ করে নেবেন জেলা প্রশাসনের কর্তারা তাঁর নির্দেশ মেনে কাজ করছেন কি না। এমনিতে নির্বাচনের প্রচারের সময়েই মমতা প্রতিটি জনসভায় বলেছিলেন, “জেতার পর আমি আবার এই সমস্ত জায়গায় আসব।” |
|
বিপর্যয়ের দায় নিয়ে উত্তপ্ত রাজ্য কমিটি |
|
সন্দীপন চক্রবর্তী ও স্বপন সরকার, কলকাতা: সিপিএম চেয়েছিল, বিপর্যয়ের পরে দলের অন্দরে দোষারোপের পালা যেন
তীব্র হয়ে না-ওঠে। কিন্তু বিপর্যয়ের ময়নাতদন্তে দায় এবং পাল্টা দায় নিয়ে রীতিমতো উত্তপ্ত হয়ে উঠল রাজ্য কমিটির
দু’দিনের বৈঠক। এক দিকে যেমন বিভিন্ন জেলার প্রতিনিধিরা বিগত সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতা এবং দলের সাংগঠনিক
বিচ্যুতির প্রশ্ন তুলে ঘুরিয়ে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ও রাজ্য সম্পাদক বিমান বসুর সমালোচনা করেছেন, দলের
সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাট প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দিয়ে গিয়েছেন, বিধানসভা ভোটে বিপর্যয়ের দায় মূলত আলিমুদ্দিনেরই। |
|
সিপিএমকে আরও কোণঠাসা করতে ময়দানে ‘নেত্রী’ মমতা |
অনিন্দ্য জানা, কলকাতা:
সুকৌশলে এবং সুনিপুণ ভাবে বামফ্রন্টের অন্দরে সিপিএমকে কোণঠাসা করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে সোরগোল ফেলে দিয়েছেন শরিক মহলেও। এবং যে মমতা এই প্রক্রিয়া শুরু করেছেন, তিনি ‘মুখ্যমন্ত্রী’র চেয়ে অনেক বেশি ‘তৃণমূল নেত্রী’ মমতা। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তাতে যেমন ‘আমরা-ওরা’র বেড়া ভাঙার প্রকাশ্য বার্তা থাকছে, তেমনই অন্তর্নিহিত ‘রাজনৈতিক’ বার্তা থাকছে ফ্রন্টের শরিকদের জন্যও। |
|
|
|
উত্তরপাড়ায় ফিল্ম
সিটি গড়বে রাজ্য |
|
|
|
খাদ্য-পরিস্থিতি দেখতে মন্ত্রী আজ জঙ্গলমহলে |
|
বঙ্গ-রঙ্গ |
|