বাঁচার লড়াই সাঙ্গ তাঁর |
|
প্রেমাংশু চৌধুরী, নয়াদিল্লি: মায়ের কাছে তিনি বলেছিলেন, ম্যায় জিনা চাহতি হুঁ। সেই বাঁচার ইচ্ছের সঙ্গে ছিল সাহস ও মনের জোর। এই নিয়ে ১৩ দিন। এই ১৩ দিনে মৃত্যুর সঙ্গে এক অসম লড়াইয়ের সাক্ষী থেকেছে গোটা দেশ। এই ১৩টা দিন দেখল, সমস্ত শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা সহ্য করেও বেঁচে থাকার প্রবল ইচ্ছে কী ভাবে চালু রাখে শ্বাস-প্রশ্বাস। গণধর্ষণ ও লোহার রডের আঘাত শরীরে নিয়েও কী ভাবে দাঁতে দাঁত চেপে অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য পুলিশের সামনে দু’বার বয়ান দেওয়া যায়। |
|
তফাত যাও রাজনীতি, বার্তা দিল যন্তর-মন্তর |
দিগন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, নয়াদিল্লি: এক সপ্তাহ আগেও জীবন-যুদ্ধ চলছিল। দিল্লি তখন রাগে ফুঁসছিল। মেয়েটির যুদ্ধ থেমে গিয়েছে কাল রাতেই। আজ সকাল থেকে দিল্লি কান্নায় ভেঙে পড়েছে। ক্ষোভ আছে। রোষ আছে। উষ্মা আছে। প্রতিবাদ আছে। কিন্তু সে সবই শোকের কুয়াশায় মোড়া। কাল সন্ধেতেই প্রশাসনের কাছে খবর এসে গিয়েছিল সিঙ্গাপুর থেকে আশা আর নেই। তখনই তড়িঘড়ি বৈঠকে বসে দিল্লি পুলিশ। মৃত্যুর ঘোষণা হলে ফের অগ্নিগর্ভ হতে পারে রাজধানী, প্রমাদ গুনছিল সরকার। সব পুলিশের শনিবারের ছুটি বাতিল করে দেওয়া হয়। |
|
|
বিকল হয়ে পড়ছিল বিভিন্ন অঙ্গ, মস্তিষ্কে জল |
|
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: সমাজের কোথায় কতটা কী বিকল হলে জন্ম নেয় এমন এক দামিনী বা নির্ভয়! এ প্রশ্ন নাড়িয়ে দিচ্ছে তাঁদেরও। তবু পেশার তাগিদে তাঁরা শোনালেন শুধু একটি শরীরের মৃত্যুর কথা। “সিভিয়ার মাল্টি-অর্গান ফেলিওর” অর্থাৎ কী না শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পুরোপুরি বিকল হয়ে এই মৃত্যু। তেরো দিনের লড়াই। তারই মধ্যে দিন দুই একটু সুস্থ হয়েছিলেন তিনি। নিজেই শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে পারছিলেন। চিরকুটে অল্প লিখতে পারছিলেন। বলেছিলেন টুকরো টুকরো কথাও। অবাক হয়েছিলেন চিকিৎসকরাও, কী অদম্য মনের জোর! |
|
মারের ভয়ে জেলে অন্য অংশে
সরানো হল অভিযুক্তদের |
দক্ষিণ-পূর্ব রেলে অরক্ষিত
ক্রসিং আর নয়, দাবি কর্তাদের |
|
বিহ্বল বলিউড |
|
মালিক খুনে ধাক্কা খেতে পারে লগ্নি |
টুকরো খবর |
|
|