মনের জোরেই সব বাধা ‘বাপি বাড়ি যা’ |
|
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, চেন্নাই: প্রত্যাবর্তনের প্লটে যে অন্তিম লগ্নে এমন বিরিয়ানির মশলা ঢুকবে, তৃপ্তি হবে, আবার বদহজমও করাবে, কে জানত!
রাত প্রায় সাড়ে ন’টা। দিব্যি খেলছেন রায়না-কোহলি। চিপক জুড়ে উৎসবের মাঝেও দুঃখের ‘পাংচুয়েশন’— সব হল, শুধু যুবির ব্যাটিংটাই দেখা হল না। কিন্তু ক্রিকেটদেবতা বোধহয় অন্য রকম ভেবে রেখেছিলেন।
মিলসের বলে রায়নার মুহূর্তের ছন্দপতন, আর তার রেশ টেনে চিপকে যে শব্দব্রহ্মের সৃষ্টি হল তাকে কী বলা যায়? মেঘের গর্জন? নাকি হিস্টিরিয়া? |
|
মাঠে নেমে কেঁদে ফেলেছিলাম ক্যামেরা ধরতে পারেনি... |
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা প্রত্যাবর্তনের দৃশ্য মঙ্গলবার চেন্নাইয়ে ক্যামেরাবন্দি হয়ে ইতিহাসে ঢুকে গিয়েছে। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেটের সম্ভবত সবচেয়ে আবেগঘণ মুহূর্ত লোকচক্ষুর আড়ালেই রয়ে গেল। মারণযুদ্ধ জয় করে ক্রিকেট মাঠে প্রত্যাবর্তনের মুহূর্তে চোখের জল চেপে রাখতে পারেননি যুবরাজ সিংহ। দ্বিতীয় ওভারেই নিজের পরিচিত জায়গা, সেই পয়েন্টে ফিল্ডিং করার সময় কেঁদে ফেলেছিলেন। মানুষের চোখ তো বটেই, ক্যামেরাও সেই দৃশ্য দেখতে পায়নি। |
|
|
ভারতীয় ক্রিকেট
ইতিহাসের
সব সেরা
প্রত্যাবর্তন দেখলাম |
অশোক মলহোত্র: অবশেষে অবসান অপেক্ষার। সকাল থেকেই চাইছিলাম, আজ যেন চেন্নাইয়ে বৃষ্টি না হয়। ভাগ্য ভাল, সেটা হয়নি। আর সে জন্যই ভারতীয় ক্রিকেটের সবসেরা প্রত্যাবর্তনটা দেখতে পেলাম।
সবসেরা প্রত্যাবর্তন বলছি এই কারণেই যে, এর আগে কাউকে ক্যানসারকে হারিয়ে এ ভাবে মাঠে ফিরে আসতে দেখিনি। আর শুধু ফেরা! ন’মাস পর একটা ছেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে ২৬ বলে ৩৪ করছে। দু’খানা বিশাল ছক্কা মারছে। এই ব্যাটিং দেখে কেউ বলবে, ওই ন’মাসের বেশির ভাগ সময়টাই ওর কেটেছে আমেরিকার হাসপাতালে? |
|
|
|
|
|
|
চতুষ্কোণ রত্ন নিয়ে
ফেড কাপে
যাচ্ছে লাল-হলুদ |
|
টুকরো খবর |
|
|