খেলার শেষে পায়ের চাপেও জখম বারো রতন চক্রবর্তী, কলকাতা: তখন চলছিল মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল ডার্বি ম্যাচ। হঠাৎই আলো নিভে গেল যুবভারতীর। রবিবার সন্ধ্যায় উৎপল সরকারের তোলা ছবি। দর্শক সংখ্যায় লিও মেসির আর্জেন্তিনাকে হারিয়ে দিল কলকাতার ডার্বি। কিন্তু সেই ম্যাচের মতোই এ দিনও কলকাতাকে ডুবতে হল লজ্জার অন্ধকারে। সেই সরকারের সাংগঠনিক ক্রুটি। সেই স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট নিভে গোটা মাঠ আঁধারে ঢাকা পড়ে ম্যাচ সাময়িক বন্ধ হয়ে যাওয়া! বিদ্যুৎ বিভ্রাটই শুধু নয়, সঙ্গে আরও দু’টি লজ্জা জড়িয়ে রইল মরসুমের প্রথম ডার্বির সঙ্গে। সংগ্রাম ও প্রতাপে যুবভারতী আবার মোহনভারতী রূপায়ণ ভট্টাচার্য, কলকাতা: কল্পনা করে নেওয়া যাক, ৩৫ বছর আগের ইডেনের সামনের রাস্তা। তখন গঙ্গার দিক থেকে হাওয়া বইত মৃদুমন্দ। সকালের দিকে বব উইলিস, ক্রিস ওল্ড, জন লিভারের মতো সুইং বোলাররা সাহায্য পেতেন। ক্রিকেট দেখতে হাজির থাকত কমলালেবু, উলের সোয়েটার বোনা, কাঁসর ঘণ্টা, হাজার হাজার মানুষ। সেখানেই মহম্মদ আকবরের একটা ১৬ সেকেন্ডের গোল পাল্টে দিয়ে যায় মোহনবাগান সমর্থকদের দীর্ঘ দুঃখ ও যন্ত্রণার বারমাস্যা। নায়ক সুব্রত আড়ালেই, ফুঁসছেন ওপারা প্রীতম সাহা ও কুণাল বসু, কলকাতা: জয়োল্লাসের মধ্যে সিদ্ধার্থ মাল্যকে সঙ্গে নিয়ে তখন ক্লাবের বড় কর্তারা মোহনবাগান ড্রেসিংরুমে ঢুকছেন। অন্য প্রান্তের ড্রেসিংরুমের সামনে দাঁড়িয়ে তখন বিস্ফোরণ ঘটালেন ওপারা ও পেন। লাল-হলুদের প্রধান স্টপারের সরাসরি অভিযোগ, “আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। এই ভাবে ম্যাচ জিততে হলে মাঠে নামার কী দরকার?” একটু দুরেই দাঁড়ানো পেন আরও আক্রমণাত্মক, “মোহনবাগান রেফারিকে সামনে রেখে ডাকাতি করল।” তাঁদের ক্ষোভ ওডাফার পেনাল্টি গোল নিয়ে। আমি শুধু চেষ্টা করছি, মুহূর্তটা ঈশ্বরের হাতে মনোজদের দোষেই তিন পয়েন্ট খোয়াল বাংলা সৌভ্রাতৃত্বের ক্রিকেটে মাততে তৈরি বহরমপুর টুকরো খবর শনিবার ভাবতায় বাংলাদেশের একটি দলের সঙ্গে খেলা বেলডাঙার।