সকালের ভোগে প্রতিদিনই খিচুড়ি, লাবড়া, পাঁচ রকমের ভাজা, চাটনি ও পায়েস রান্না হয়। আর সন্ধের ভোগ হিসেবে তৈরি হয় লুচি ও সুজি।
মিষ্টির মধ্যে থাকে, ক্ষীর কদম্ব, গোলাপ জাম, রসগোল্লা, ছানার জিলিপি, চমচম, মিল্ক কেক-সহ অনেক কিছু। এ ছাড়া পুজো শুরুর আগের সপ্তাহে সংগঠনের সভাপতির বাড়িতে সবাই উপস্থিত হয়। সেখানে শুদ্ধ ভাবে ১০০০ থেকে ১৫০০টি নারকেল নাড়ু এবং সম পরিমাণ তিলের নাড়ু বানিয়ে ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়। পরে পুজো উপলক্ষে ওই নাড়ু ব্যবহার করা হয়।
পুজোর দিনগুলোয় প্রত্যেককে বিতরণ করা হবে খুব সুন্দর কিছু নিরামিষ পদ ও ভোগ প্রসাদ।
তবে শুধুমাত্র বিজয়া দশমীর দিন সুস্বাদু আমিষ পদ রান্না হবে।
|