মুক্ত ১০-ই মাথাব্যথা,
রাজ্য কঠোর হচ্ছে
কেএলও নিয়ে |
কিশোর সাহা, জলপাইগুড়ি: ক্ষমতায় আসার পরে তৃণমূল সরকার প্রায় ২৫০ জন রাজনৈতিক বন্দিকে মুক্তি দিয়েছিল। সেই তালিকায় কেএলও জঙ্গিদের ৪৫ জনের নামও ছিল। তাঁদের মধ্যে ৩৫ জন এখন স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন। কিন্তু বাকি ১০ জন কেএলও জঙ্গিই নাশকতার পথে ফিরে গিয়েছেন। ওই ১০ জনকে সামনে রেখেই ডুয়ার্স-সহ উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকাকে অশান্ত করতে একটি চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে আঁচ করছে রাজ্য সরকার। |
|
আত্মসমর্পণ করুক ফেরার মালখান, চাইছেন বাবা-মা |
পীযূষ সাহা, বামনগোলা: মোরামের রাস্তা পার হয়ে গ্রামে ঢুকতে মাটির দোতলা বাড়ি। তার পিছনে পাঁচটি ঘরের পাকা বাড়ি। রাস্তার উল্টো দিকে গেরস্থালীর কাজ করছিলেন এক প্রৌঢ়া। মালখান সিংহ ওরফে মাধব মণ্ডলের খোঁজ করতেই বললেন, “আমিই মালখানের মা।” কেএলও-র এই ফেরার জঙ্গির বাড়ি মালদহের বামনগোলার কাংসা গ্রামে। বাবা শচীন মণ্ডলের ১২ বিঘা জমি। সর্ষে, গম, সব্জি, আলুর চাষ করেন মালখানের বাবা ও ভাইরা। তাঁরা চান, মালখান ফিরে আসুক স্বাভাবিক জীবনে। |
|
|
দিল্লির টাকায় সংস্কারের
পথে বিদ্যুৎ বণ্টন |
পিনাকী বন্দ্যোপাধ্যায, কলকাতা: পুরনো, মরচে ধরা, মান্ধাতা আমলের ট্রান্সফর্মার আর রাখা হবে না। পাল্টে গিয়ে আসবে নতুন। কোথাও আবার সচল ট্রান্সফর্মারের মাথায় মোতায়েন হবে নজরদারি মিটার, যা কি না বলে দেবে ঠিক কত বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে। বেশি ভোল্টেজ টানতে অক্ষম হয়ে পড়া জীর্ণ ‘হাইভোল্টেজ’ কেব্লেরও দিন শেষ। এমনকী, সুষ্ঠু সরবরাহের স্বার্থে প্রয়োজনে নতুন ছোট সাবস্টেশনও বসানো হতে পারে। |
|
|
দাওয়ায় গোলা বানিয়েই
পেঁয়াজ চাষে বাড়তি চাড়,
ফল হাতেনাতে |
|
৩৫ মিনিটেই গঙ্গাসাগর,
চালু কপ্টার পরিষেবা |
|
|
|
সিপিএমে কট্টর উদার দূরত্ব
মোছার চেষ্টা কালী-স্মরণে |
|
ভর্তুকির ভার,
তাই জোর
নেই মহিলা ক্ষমতায়নে |
ফুল চাষে উৎসাহ দিতে ভর্তুকি,
জানেন না চাষিরা |
|
টুকরো খবর |
|
|