|
|
|
|
টুকরো খবর |
ফল চাষেও সাহায্য
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঘাটাল |
ফুল চাষের পাশাপাশি ফল চাষেও উৎসাহ বাড়াতে ফলের চারা থেকে জৈব সার দেওয়া শুরু করল উদ্যান পালন দফতর। এমনকী জৈব সারের প্রকল্প, ফুল বা ফলের জন্য ছোট জলাধার (ওই জলাধারের জল অন্য কাজেও ব্যবহার করা যাবে) খনন করলেও, খরচের অর্ধেক অনুদান হিসেবে মিলতে পারে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা উদ্যানপালন দফতরের আধিকারিক রণজয় দত্ত বলেন, “এই প্রথম এই প্রকল্প চালু হয়েছে। স্থানীয় ব্লক অফিস বা সরাসরি আমাদের দফতরে এসে কোনও চাষি যোগাযোগ করলেই আমরা কী করণীয়, তা জানিয়ে দেব।” ইতিমধ্যেই জেলায় ১৮টি ব্লকে দেড় লক্ষ কলা গাছের চারা বিলি হয়েছে। সঙ্গে চাষের জন্য জৈব সারও দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও ১২টি ব্লকে চার লক্ষ পাঁচ হাজার আনারসের চারা বিলি হয়েছে। রণজয়বাবু বলেন, “নতুন বছরের গোড়াতেই আমরা পেয়ারা, আম, লেবু ও মুসুম্বি ফলের চারা বিলি করব। তার প্রস্তুতি চলছে। ফল চাষ, জৈব সার তৈরি ও জলাধারের জন্য এখনই বহু আবেদন জমা পড়েছে।”
|
দার্জিলিং যান নিশ্চিন্তে, আশ্বাস পর্যটনমন্ত্রীর |
পর্যটকদের নির্ভয়ে দার্জিলিং ভ্রমণের পরামর্শ দিলেন রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী। রবিবার বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বারের ২৬তম শিল্প মেলায় তিনি দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে পাহাড়ে শান্তি ফিরেছে। তাই পর্যটকদের দার্জিলিং ভ্রমণে কোনও আশঙ্কা নেই। এর পাশাপাশি দার্জিলিংকে সুইৎজারল্যান্ড বানানো নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে যাঁরা কটাক্ষ করেন তাঁদেরও এক হাত নেন পর্যটন মন্ত্রী। বলেন, “দু’টি জায়গা আলাদা। মুখ্যমন্ত্রী আসলে বোঝাতে চেয়েছেন সুইৎজারল্যান্ডের মতো দার্জিলিঙেও পর্যটনের যথাযথ পরিবেশ গড়ার কথা।” মন্ত্রীর মতে, দার্জিলিঙে পর্যটনের পরিবেশ ফিরিয়ে আনার প্রথম ধাপই ছিল শান্তি স্থাপন করা। তাঁর বক্তব্য, “নির্ভয়ে বেড়াতে যান। আপনাদের জন্য দার্জিলিংবাসী রয়েছেন, জিটিএ রয়েছে, রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কোনও সমস্যা হবে না।”
|
পাঁচ আসনে প্রার্থী লিবারেশনের |
লোকসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি আসন হুগলি, বর্ধমান পূর্ব, ব্যারাকপুর, কৃষ্ণনগর, বাঁকুড়ায় একক ভাবে লড়বে সিপিআই (এম-এল) লিবারেশন। দার্জিলিঙে সিপিআরএম প্রার্থী দিলে তাঁকে সমর্থন করবে তারা। গোটা দেশে ৬০-৭০টি লড়বে লিবারেশন। বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, অসমে সিপিএম-সিপিআইয়ের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতার চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। তবে ওই রাজ্যগুলির শাসক দলগুলির সঙ্গে সিপিএম-সিপিআইয়ের নির্বাচনী বোঝাপড়া হলে লিবারেশন তাদের সঙ্গে সমঝোতায় যাবে না।
|
সরব বিমান |
দলের একাংশের মধ্যে পদ আঁকড়ে থাকার যে প্রবণতা কাটছে না, তার সমালোচনা করলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক বিমান বসু। ব্যবহার করলেন প্রয়াত নেতা জ্যোতি বসুর দৃষ্টান্ত। রবিবার কৃষ্ণনগর এ ভি হাইস্কুলে এক আলোচনাসভায় বিমানবাবু বলেন, জ্যোতিবাবু ১৯৫২ সালে বরানগর থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৫৪ সালে তিনি তৎকালীন কমিউনিস্ট পার্টির রাজ্য সম্পাদক নির্বাচিত হন। বিমানবাবুর কথায়, “১৯৫৭ সালেই তিনি মুজফ্ফর আহমেদকে অনুরোধ করেছিলেন, যাতে তাঁকে আর সম্পাদক না করা হয়। আর এখন অনেকেই পদে থেকে দায়িত্ব পালন করতে না-পারলেও সে কথা দলের নেতৃত্বকে বলেন না!” |
|
|
|
|
|