ক্যানসার-জয়েও লড়াই
থামছে না মেয়েদের |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: সহানুভূতি কাকে বলে? অনেকটা দূরত্ব বজায় রেখে, চোখে আঙুল দেখিয়ে কিছু পার্থক্য খাড়া করে, তার পরে গঙ্গাজল ছেটানোর মতো করে খানিকটা করুণা ছিটিয়ে দেওয়া? ক্যানসার-জয়ী মহিলাদের একটা বড় অংশেরই অভিজ্ঞতা অন্তত তেমনই। পরিবারে, দাম্পত্য জীবনে, অফিসে-ক্যানসার শব্দটাই তাঁদের আলাদা একটা পংক্তিতে রেখে দিচ্ছে। তাই আধুনিক নানা চিকিৎসার জোরে যতই তাঁরা মারণ রোগকে জয় করুন না কেন, মূলস্রোতে ফেরার পথটা অধরাই থেকে যাচ্ছে অধিকাংশের কাছে। |
|
সমীর দত্ত, মানবাজার: প্রতি ব্লকে অন্তত একটি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অন্তর্বিভাগ চালু রাখতে হবে। রাজ্য সরকারের এমন নির্দেশিকা বামফ্রন্ট সরকারের আমলে চালু হয়েছিল। কিন্তু পুরুলিয়া জেলায় অনেক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই অন্তর্বিভাগ চালু করা হয়নি। পুরুলিয়া জেলায় বর্তমানে ৫৩টি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র (পিএইচসি) রয়েছে। ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী জেলার ২০টি ব্লকে অন্তত ২০টি পিএইচসিতে অন্তর্বিভাগ চালু থাকার কথা। |
দশ ব্লকের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে
অন্তর্বিভাগই নেই |
|
মেডিক্যালে এসে শুনতে হল রোগীদের নালিশ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, বহরমপুর: হাসপাতালের এক বিভাগ থেকে আর এক বিভাগ সরজমিনে ঘুরে দেখছিলেন তিনি। হাতে রয়েছে পেন, ছোট একটি নোটবুক। সঙ্গে রয়েছেন মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ, সুপার-সহ চিকিৎসক, নার্সরা। মহিলা বিভাগ থেকে বেরোতেই তাঁকে শুনতে হল, “স্যার, ডাক্তারকে একটু বলে দিন যেন আমাদের রোগীটাকে ভাল করে দেখে।” হরিহরপাড়ার পিঞ্জরা বিবিকে দেখে এক এক করে এগিয়ে আসেন জলঙ্গির কৃষ্ণপদ মণ্ডল, নবগ্রামের আরমান শেখরাও। |
|
তৈরির পর চার
বছর পার, তালাবন্ধ
পড়ে অন্তর্বিভাগ |
|
|
|
শ্বাসনালীতে সেফটিপিন
নিয়ে গোসাবার বৃদ্ধ
কাটালেন ৯০ দিন |
|
টুকরো খবর |
|
|