সচিন-আবেগের সেনসেক্সে মুকুট এখন মুম্বইয়ের দখলে |
|
গৌতম ভট্টাচার্য, মুম্বই: আবেগের সেনসেক্সে কলকাতার যা আধিপত্য, এক সময় রঞ্জি ট্রফির ওপর মুম্বইয়ের তাই ছিল। আবেগে কলকাতা বরাবর চ্যাম্পিয়ন! কখনও চ্যালেঞ্জার নয়। সোমবার সারা দিনের মুম্বই দেখে মনে হল, এ সপ্তাহের জন্য মুকুটটা হাতবদল হতে যাচ্ছে।
সচিন তেন্ডুলকরকে নিয়ে দিনভর যে পরিমাণ আবেগ, বিশৃঙ্খলা আর ‘মাস হিস্টিরিয়া’ প্রত্যক্ষ করা গেল, তা অবসরের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ানো কোনও মানুষের জন্য কঠিন কর্পোরেট মুম্বই দেখাতে পারে ভাবাই যায়নি। |
|
পনেরো বছরেই আমাকে পেটানো দেখে ওর জাত বুঝেছিলাম: মনিন্দর |
চেতন নারুলা, মুম্বই: তেন্ডুলকর-রূপকথা চার বিভিন্ন দশক ধরে যার মৌতাতে প্রত্যেক ক্রিকেটপ্রেমীর হৃদয় পূর্ণ, সেই মধুর কাহিনির আর শেষ পাঁচ দিন! মানে, ওয়াংখেড়েতে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্টের পাঁচ দিন। আর যত সচিন তেন্ডুলকরের সেই চূড়ান্ত বিদায়ক্ষণ এগিয়ে আসছে, ততই ক্রিকেট-ঈশ্বরকে ঘিরে পিছন ফিরে দেখা চলছে প্রাক্তনীদের মহলে।
যেমন মনিন্দর সিংহ।
“আমি সে দিন মাঠের ভেতর ছিলাম, যে দিন সচিন প্রথম ভারতের হয়ে খেলেছিল,” গর্বের সঙ্গে বলেন প্রাক্তন আন্তর্জাতিক বাঁহাতি স্পিনার। |
|
|
সচিনই ক্রিকেট, না থাকলে খেলাটা কেমন থাকবে |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘‘অপেক্ষা করো, আমরা আসছি!’’ শেষ টেস্টে তাঁকে বিদায় জানাতে মুম্বইয়ে হাজির থাকার কথা বলছেন এমন দু’জন যাঁদের কাছে গুরু, বড়দা, আবার প্রাণের বন্ধু এক জনই সচিন তেন্ডুলকর। যাঁদের এক জন বলছেন, “জানি না সচিনের পর ক্রিকেট কেমন হবে! আমার কাছে ক্রিকেট মানেই সচিন পাজি।” অন্য জন বলছেন, “সচিনের এই বিশেষ সময়ে ওর সঙ্গে ড্রেসিংরুম শেয়ার করতে না পারাটা হতাশার। তবু আশা করছি ওকে বিদায় জানাতে মাঠে থাকতে পারব।” প্রথম জন হরভজন সিংহ। দ্বিতীয় জন যুবরাজ সিংহ। |
|
|
|
|
বল পায়ে মাঠ দাপাচ্ছে
তিন হাজার মেয়ে |
|
|
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|